মার্ক জাকারবার্গ
ফেসবুকের সহ-প্রতিষ্ঠাতা। প্রতি মাসে দুটি বই পড়েন। সায়েন্স ফিকশনের পাশাপাশি চীনা সংস্কৃতি, বিজ্ঞান, দর্শন, ইতিহাস ও রাজনীতিবিষয়ক বই পড়েন। ম্যাট রিডলির ‘দ্য র্যাশনাল অপটিমিস্ট’ ও লিউ চিক্সিনের ‘দ্য থ্রি-বডি প্রবলেম’ তার প্রিয় বই।
অপরাহ উনফ্রে
আমেরিকান প্রযোজক। প্রতিদিন কিছু না কিছু পড়ার অভ্যাস রয়েছে অপরাহ উইনফ্রের। ক্ল্যাসিক ও সমসাময়িক সাহিত্যে তার আগ্রহ রয়েছে। প্রিয় বইয়ের তালিকায় রয়েছে ইখার্ট টোলের ‘দ্য পাওয়ার অব নাউ’ ও হার্পার লির ‘টু কিল আ মকিংবার্ড’।
হাওয়ার্ড শুলজ
স্টারবাকসের সিইও। ভোর ৫টা থেকে সাড়ে ৫টা পর্যন্ত রুটিনমাফিক পড়েন। দ্য সিয়াটল টাইমস, দ্য ওয়ালস্ট্রিট জার্নাল ও দ্য নিউইয়র্ক টাইমস পড়েন এ সময়ে। নিজের লেখা ‘অনওয়ার্ড’ ও ‘পোর ইয়োর হার্ট ইনটু ইট’ তার প্রিয়।
বিল গেটস
মাইক্রোসফটের সহ-প্রতিষ্ঠাতা। রাতে ঘুমানোর আগে নিয়মিত বই পড়েন। আত্মজীবনীমূলক বই ও বুদ্ধিবৃত্তিক সাময়িকী পড়েন। তার প্রিয় বইয়ের মধ্যে রয়েছে ডেভিড ব্রুকসের ‘দ্য রোড টু ক্যারেক্টার’ ও ইভান টমাসের ‘বিয়িং নিক্সন: অ্যা ম্যান ডিভাইডেড’।
মার্ক কিউবান
শার্ক ট্যাঙ্কের বিনিয়োগকারী। দিনের তিন ঘণ্টা ব্যয় করেন পড়াশোনায়। সব ধরনের বই ও ম্যাগাজিন পড়েন। জেসন ফ্রায়েডের ‘রিওয়ার্ক’ ও অ্যান্ড্র– কার্নেগির ‘দ্য গসপেল অব ওয়েলথ’ বই দুটো তার প্রিয়।
মাইকেল আরিংটন
টেকক্রাঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা। সকাল শুরু করেন পত্রিকা পড়ে। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে পড়েন ফিকশন। তার প্রিয় বই জোসেফ হিলারের ‘ক্যাচ-২২’।
ওয়ারেন বাফেট
বিনিয়োগগুরু ও বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের সিইও। কর্মদিবসের ৮০ ভাগ সময় ব্যয় করেন পড়াশোনায়। দৈনিক পত্রিকা থেকে বার্ষিক প্রতিবেদন, যা পান তাই-ই পড়েন। বেঞ্জামিন গ্রাহামের ‘দ্য ইনটেলিজেন্ট ইনভেস্টর’, ‘সিকিউরিটি অ্যানালাইসিস’ ও ফিলিপ আর্থার ফিশারের ‘কমন স্টকস অ্যান্ড আনকমন প্রফিটস’ রয়েছে তার পছন্দের তালিকায়।