প্রিন্ট করুন প্রিন্ট করুন

বিটা’র নব কমিটি নিয়ে প্রতিবাদ

নিজস্ব প্রতিবেদক : ট্যাক্স ইন্সপেক্টরদের সংগঠন বাংলাদেশ ইন্সপেক্টর অব ট্যাক্সেস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটা) নব গঠিত কমিটি নিয়ে প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। ট্যাক্স ইন্সপেক্টদের একটি ও ব্যাচভিত্তিক চারটি সংগঠন থেকে এই প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১২ জানুয়ারি) পৃথকভাবে এই প্রতিবাদ জানানো হয়। এর আগে বুধবার (১১ জানুয়ারি) ট্যাক্স ইন্সপেক্টরদের সংগঠন বাংলাদেশ ইন্সপেক্টর অব ট্যাক্সেস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটা) ৪১ সদস্যের নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। অপরদিকে, ১১ জানুয়ারি বিটা’র নব কমিটি ১২ জানুয়ারি ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ফুলেল শ্রদ্ধার মাধ্যমে কার্যক্রম শুরু করেছে।

বাংলাদেশ ইন্সপেক্টর অব ট্যাক্সেস অ্যাসোসিয়েশন এর গঠনতন্ত্র ও নির্বাচন পরিচালনাকারী কমিটির সমন্বয়কারী কর পরিদর্শক মোহাম্মদ আলী সই করা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ইন্সপেক্পর অব ট্যাকসেস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটা) ব্যানার ব্যবহার করার মাধ্যমে ১১ জানুয়ারি ৪১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়। এই কমিটি ‘মুষ্টিমেয়’ কর পরিদর্শক নিজেদের স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য অগণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় কমিটি গঠন করে। যে কমিটি গঠন বিষয়ে সারা দেশের বিভিন্ন কর অঞ্চলে কর্মরত কর পরিদর্শকদের ওয়াকিবহাল নন। কর পরিদর্শকদের ভোটে এই কমিটি গঠিত হয়নি। এমনকি এই কমিটিতে ঘোষিত সদস্যদের মধ্যে মহাসচিব পদধারী সহিদুজ্জামান সোহেলকে ৩৪তম বিসিএস (নন ক্যাডার) কর পরিদর্শক ফোরামের প্যাডে কমিটির প্রতি অনাস্থা জ্ঞাপন করা হয়েছে।

আরো বলা হয়, সহ সভাপতি জাকির হাসান; শিক্ষা, সংস্কৃতি ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক মো. ইয়াসিন আলী অগণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় গঠিত ও তাদের ব্যক্তিগত মতামত ব্যতিরেখে নাম প্রকাশ করার তীব্র নিন্দা, ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। একইসঙ্গে কমিটি থেকে নিজেদের নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। এছাড়াও বিভিন্ন ব্যাচভিত্তিক কমিটি যেমন ৩৪, ৩৫ ও ৩৬তম বিসিএস (নন ক্যাডার) কর পরিদর্শক ফোরাম নিজেদের প্যাডে এই কমিটিকে ঘৃনাভরে প্রত্যাখান করেছেন। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় প্রত্যক্ষ ভোটের মাধ্যমে কর পরিদর্শক পরিবারের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি নির্বাচন প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন। এই অবস্থায় বাংলাদেশ ইন্সপেক্টর অব ট্যাক্সেস অ্যাসোসিয়েশন এই কমিটিকে প্রত্যাখান করছে। কিন্তু মুষ্টিমেয় কর পরিদর্শকদের স্বার্থ সংরক্ষণকারী আমাদের কর পরিদর্শকদের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টিকারীদের অপতৎপরতা রুখে দেওয়ার প্রত্যয় করছে।

অপরদিকে, ৩৪তম বিসিএস (নন ক্যাডার) কর পরিদর্শক ফোরামের প্যাডে নব গঠিত কমিটি বিষয়ে প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। এই ফোরামের ১৭ সদস্যের মধ্যে ১৫ সদস্য এতে একমত পোষণ করে সই দিয়েছেন। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কর পরিদর্শক পদটাকে শক্তিশালী ও বেগবান করার লক্ষ্যে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নির্বাচন করার বিকল্প নেই। নির্বাচনের মাধ্যমে সর্ব সম্মতিক্রমে সকল সদস্যের অন্তভূর্ক্তি সকলের কাম্য। ১১ জানুয়ারি একটি বিশেষ মহল ও স্বার্থানেশি চক্রের সিলেকশনের মাধ্যমে গঠিত স্ব-ঘোষিত ‘বাংলাদেশ ইন্সপেক্টর অব ট্যাক্সেস অ্যাসোসিয়েশন (বিটা)’ সিলেকশন কমিটিকে ৩৪তম বিসিএস (নন ক্যাডার) কর পরিদর্শক ফোরাম ঘৃনা সহকারে প্রত্যাখান করলো। কোন ধরনের অগণতান্ত্রিক ও স্ব-ঘোষিক কার্যক্রমের সাথে আমাদের কোন সম্পৃক্ততা নেই এবং ভবিষ্যতেও থাকবে না। ৩৪তম বিসিএস (নন ক্যাডার) কর পরিদর্শক ফোরাম এর যে সকল সদস্য এ রকম ব্যাচের স্বার্থ বিরোধী কার্যক্রমের সাথে সম্পৃক্ত, তাদেরকে অবাঞ্চিত ঘোষণা করা হলো। এ বিষয়ে ফোরামের ১৬ সদস্যের মধ্যে ১৪ সদস্য একমত পোষণ করে। এই ঘটনা আমাদের জন্য লজ্জার ও অবমাননার। উল্লেখ্য, এই ফোরামের সভাপতি সহিদুজ্জামান সোহেল নব গঠিত রিটা’র মহাসচিব নির্বাচিত হয়েছেন।

অন্যদিকে, ৩৫তম বিসিএস (নন ক্যাডার) কর পরিদর্শক অ্যাসোসিয়েশন এর সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ১১ জানুয়ারি সকলের অগোচরে গোপন বৈঠকে কতিপয় উচ্চাভিলাষী কর পরিদর্শক তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের সাথে নিয়ে ‘বাংলাদেশ ইন্সপেক্টর অব ট্যাক্সেস অ্যাসোসিয়েশন (বিটা)’ নামে একটি স্ব-ঘোষিত কমিটি গঠন করেছে, যা অনাকাঙ্খিত, অগণতান্ত্রিক, অগ্রহণযোগ্য এবং লজ্জাজনক। ৩৫তম বিসিএস (নন ক্যাডার) অ্যাসোসিয়েশন এই কমিটিকে ঘৃণা সহকারে প্রত্যাখান করলো। এই কমিটির সঙ্গে ৩৫তম বিসিএস (নন ক্যাডার) কর পরিদর্শক অ্যাসোসিয়েশনের কোন প্রকার সংশ্লিষ্টতা নেই। যদি কেউ ব্যক্তিগত উদ্যোগে বা স্বপ্ররোচিত হয়ে এই স্ব-ঘোষিত কমিটিতে পদ লাভ বা সমর্থন করে থাকে, তার দায়ভার ৩৫তম বিসিএস (নন ক্যাডার) কর পরিদর্শক অ্যাসোসিয়েশন বহন করবে না। কর পরিদর্শক পরিবার সর্বজনীন ভোটাধিকারের ভিত্তিতে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় অবাধ, সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে একটি শক্তিশালী গ্রহণযোগ্য অ্যাসোসিয়েশন গঠনের লক্ষ্যে যে প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে, তাতে আমাদের ৩৫তম বিসিএস (নন ক্যাডার) কর পরিদর্শক অ্যাসোসিয়েশনের পূর্ণ সমর্থন ও সক্রিয় অংশগ্রহণ থাকবে। এই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. রিয়াদুল হক ও সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুর রউফসহ কমিটির নয়জন একমত পোষণ করে সই দিয়েছেন।

অপরদিকে, ৩৬তম বিসিএস (নন ক্যাডার) কর পরিদর্শক ফোরাম বিটা’র নব গঠিত কমিটির বিষয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছে। এই ফোরামের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আমরা একটি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলাম। আমাদের গঠনতন্ত্র কমিটি, নির্বাচন পরিচালনা কমিটি গঠন করা হয়েছে। একই সাথে কর পরিদর্শকদের একটি ভোটার তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে। এই প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে আমরা সকল কর পরিদর্শককে অন্তভূর্ক্তির মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক প্রতিনিধি বাছাই করতে যাচ্ছি। কিন্তু কতিপয় পদ লোভী ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী দল একটি স্ব-ঘোষিত পকেট কমিটি ঘোষণা করে আমাদের কর পরিদর্শকদের মতামতকে উপেক্ষা করেছে। এবং ব্যক্তি স্বার্থে কাজ করেছে, যা সামগ্রিক চেতনা বিরোধী। এই ধরনের হীন কাজ করা ব্যক্তি ও কমিটিকে ধিক্কার ও ঘৃণা জানাই। ৩৬তম বিসিএস (নন ক্যাডার) কর পরিদর্শক ব্যাচের সাথে এই স্ব-ঘোষিত পকেট কমিটির কোন সম্পৃক্ততা নেই। আমাদের ব্যাচের যাদের নাম অন্তভূর্ক্ত করা হয়েছে, তাদের অনুমতি ব্যতীত নাম কমিটিতে রাখা হয়েছে এবং আমাদের ব্যাচের যাদের নাম রয়েছে তারা অবিলম্বে ফেসবুকে তাদের ব্যক্তিগত প্রতিক্রিয়া জানাবেন। আমরা ৩৬তম বিসিএস (নন ক্যাডার) কর পরিদর্শক ব্যাচ এই স্ব-ঘোষিত পকেট কমিটিকে অবাঞ্চিত ঘোষণা করলাম। গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত কমিটি গঠনের লক্ষ্যে ৩৬তম বিসিএস (নন ক্যাডার) কর পরিদর্শক ব্যাচ কাজ করে যাবে। ঐক্য ভিত্তি, ঐক্য শক্তি। এই ফোরামের সভাপতি মোজাম্মেল হক ভূঁইয়া ও সাধারণ সম্পাদক মো. জাকির হাসানসহ ৮ জন সই করেছেন।

একইভাবে বিটা’র নব গঠিত কমিটির বিষয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছে ৩৭তম বিসিএস (নন ক্যাডার) কর পরিদর্শক ফোরাম। ফোরামের সভাপতি মো. হারুন অর রশিদ ও সাধারণ সম্পাদক মো. ইয়াছিন আলী সই করা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আমরা একটি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলাম। যার মাধ্যমে নন ক্যাডার ও বিভাগীয় পরিচয় ভুলে আমরা সবাই একটি পরিচয় কর পরিদর্শক পরিচয়ে পরিচিতি হতে যাচ্ছিলাম। আমাদের গঠনতন্ত্র কমিটি, নির্বাচন পরিচালনা কমিটি গঠন করা হয়েছে। একই সাথে কর পরিদর্শকদের একটি ভোটার তালিকা ফাইনাল করা হয়েছে। এই প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে আমরা সকল কর পরিদর্শককে অন্তভূর্ক্তির মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক প্রতিনিধি বাছাই করতে যাচ্ছি। কিন্তু কতিপয় কর পরিদর্শক একটি স্ব-ঘোষিত পকেট কমিটি ঘোষণা করে আমাদের কর পরিদর্শকদের মতামতকে উপেক্ষা করেছে এবং ব্যক্তি স্বার্থে কাজ করেছে, যা সামগ্রিক চেতনা বিরোধী। ৩৭তম বিসিএস (নন ক্যাডার) কর পরিদর্শক ব্যাচ ৭১ হোটেলের স্ব-ঘোষিত পকেট কমিটিকে অবাঞ্চিত ঘোষণা করলো। গণতান্ত্রিকভাবে কমিটি গঠনের লক্ষ্যে ৩৭তম বিসিএস (নন ক্যাডার) কর পরিদর্শক ব্যাচ কাজ করে যাবে।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ ইন্সপেক্টর অব ট্যাক্সেস অ্যাসোসিয়েশন এর গঠনতন্ত্র ও নির্বাচন পরিচালনাকারী কমিটির সমন্বয়নকারী কর পরিদর্শক মোহাম্মদ আলী সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আয়কর বিভাগে কর্মরত সকল কর পরিদর্শকদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে, গত ৩ ডিসেম্বর সভার আলোকে গঠনতন্ত্র ও নির্বাচন পরিচালনা কমিটি গঠন করা হয়। সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গঠনতন্ত্র কমিটি গঠনতন্ত্রের খসড়া ১৩ ডিসেম্বর সকলের সামনে উপস্থাপন করার কথা থাকলেও আয়কর রিটার্নের ব্যস্ততার কারণে গঠনতন্ত্রের খসড়া যাথসময়ে উপস্থাপন করা সম্ভব হয় নাই। বর্তমানে গঠনতন্ত্রের খসড়া চূড়ান্ত পর্যায়ে আছে। এই অবস্থায় আগামী ১৪ জানুয়ারি শনিবার বিকাল ৩টায় হোটেল ৭১-এ সাধারণ সভা আহ্বান করা হল। এই সভায় সকলের মতামতের ভিত্তিতে গঠনতন্ত্রের খসড়া চূড়ান্ত করা হবে এবং নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হলো।

অপরদিকে, বিটা’র নব গঠিত চারটি ব্যাচ ও একটি সংগঠনের প্রতিবাদের ব্যাখ্যা দিয়েছে নব গঠিত কমিটি। যাতে বলা হয়েছে , ‘বাংলাদেশের সংবিধানের আর্টিকেল ৩৮ অনুযায়ী রাষ্ট্রের প্রতিটি নাগরিকের সংগঠন করার অধিকার রয়েছেন। যেহেতু বর্তমান কর পরিদর্শকরা প্রায় দীর্ঘ ৬ বছর এই পদে চাকুরি করলেও একটি সংগঠন উপহার দিতে পারেনি। তাই আমরা সমমনা কর পরিদর্শকরা একত্রিত হয়ে বাংলাদেশ ইন্সপেক্টর অব ট্যাক্সেস অ্যাসোসিয়েশন (বিটা) নামে একটি সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেছি। এটি একটি নতুন সংগঠন, যা পূর্বের কোন সংগঠনের ধারাবাহিকতায় তৈরি করা হয়নি। এই সংগঠনের যে কমিটি করা হয়েছে, তা প্রতিষ্ঠাতা কমিটি হিসেবে বিবেচিত হবে। প্রতিষ্ঠাতা কমিটি সংগঠনের গঠনতন্ত্র প্রণয়ন করবে এবং সকল কর পরিদর্শকদেরকে সংগঠনের সদস্য হওয়ার জন্য দাওয়াত দেওয়া হবে। যারা সংগঠনের সদস্য পদ গ্রহণ করবেন, তারাই সংগঠনের সদস্য হিসেবে বিবেচিত হবে। পরবর্তীতে সংগঠনের সদস্যদের নিয়ে স্বাধীন নির্বাচন কমিশন গঠন করা হবে। তাই এই সংগঠনের মাধ্যমে কারও ভোটাধিকার হরণ করা হয়নি।’

অন্যদিকে, নব গঠিত বিটা’র সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিটা’র নব গঠিত কমিটি বৃহস্পতিবার (১২ জানুয়ারি) ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর প্রতিকৃতিতে পুষ্পাঞ্জলি অর্পণ করেছেন। একইসঙ্গে জাতির পিতার রুহের মাগফিরাত কামনার পাশাপাশি কর পরিদর্শকদের চাকরি জীবনে সফলতা কামনায় দোয়া করা হয়। এছাড়া কমিটির সদস্যরা এনবিআর সদস্য (কর প্রশাসন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা) শাহীন আক্তার, সদস্য (কর) সৈয়দ মোহাম্মদ আবু দাউদ, কর অঞ্চল-১, ঢাকার কমিশনার এবং বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (ট্যাকসেশন) অ্যাসোসিয়েশন এর সভাপতি মো. ইকবাল হোসেনকে পৃথকভাবে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। তাঁদের সঙ্গে আলাপচারিতায় কর পরিদর্শকদের কল্যাণে অতি দ্রুত সমন্বিত গ্রেডেশন ও পদায়ন করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়। তাঁরা কমিটিকে সাদরে গ্রহণ করেন এবং ন্যায়সঙ্গত দাবি পূরণে ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দেন। কর পরিদর্শকদের সামগ্রিক কল্যাণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আরও কর্ম পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করার জন্য আগামী ১৪ জানুয়ারি বিকেল ৩টায় পুরানা পল্টন ফার্ম হোটেলে নব গঠিত কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানানো হয়।