প্রিন্ট করুন প্রিন্ট করুন

বিদেশি শিক্ষার্থীদের প্রিয় পাঁচ শহর

মন্ট্রিয়ল, কানাডা

কানাডার সাংস্কৃতিক রাজধানী নামে পরিচিত মন্ট্রিয়ল। বিশ্ববিদ্যালয় র‌্যাংকিংয়ের ওপরের দিকে রয়েছে মন্ট্রিয়লের তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়। এর মধ্যে ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান ত্রিশতম, কানাডায় প্রথম।

এখানে পড়তে আসা শিক্ষার্থীরা পরিবেশগত কারণে খুব সহজে ফ্রেঞ্চ আয়ত্ত করতে পারে। বহু সংস্কৃতির সংমিশ্রণ, বন্ধু ভাবাপন্ন পরিবেশ ও নিরাপত্তা শহরটিকে বিদেশি শিক্ষার্থীদের প্রিয় করে তুলেছে।

প্যারিস, ফ্রান্স

পড়ালেখার জন্য কারা কে প্যারিসে যেতে চায়Ñ প্রশ্নটি করেছিল যুক্তরাষ্ট্রের একটি গবেষণা সংস্থা। জরিপে অংশ নেওয়া দুই হাজার শিক্ষার্থীর প্রায় সবাই পড়াশোনার জন্য প্যারিসে যেতে আগ্রহী। প্যারিসের ১৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিশ্ববিদ্যালয় র‌্যাংকিংয়ে বেশ ভালো অবস্থানে আছে।

আইফেল টাওয়ার হতে মাদাম তুসো, কিংবা প্যারিসিয়ান ক্যাফে; প্যারিসে দেখার মতো আকর্ষণীয় অনেক কিছুই আছে। টিউশন ফি তুলনামূলক কম।

লন্ডন, ইংল্যান্ড

কয়েক বছর ধরেই বিদেশি শিক্ষার্থীদের কাছে প্রিয় লন্ডন। বিশ্ববিদ্যালয় র‌্যাংকিংয়ে শীর্ষস্থানীয় ১৭ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অবস্থান এ শহরে।

লন্ডনে বিশ্বখ্যাত হাজার হাজার বিজনেস হাব রয়েছে। বিশ্বের অনেক নামকরা প্রতিষ্ঠানের প্রধান কার্যালয় আছে। ফলে পড়ালেখার পাশাপাশি কাজেরও অফুরন্ত সুযোগ পায় শিক্ষার্থীরা। কর্মী নিয়োগে বিশ্বে তৃতীয় স্থানে রয়েছে শহরটি।

সিউল, দক্ষিণ কোরিয়া

সিউলে অনেক নামকরা বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। র‌্যাংকিংয়ে স্থান পেয়েছে এ শহরের ১৮টি বিশ্ববিদ্যালয়। লন্ডনের তুলনায় এ শহরে কাজের সুযোগ বেশি। কর্মী নিয়োগে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে শহরটি। আর নিয়োগদাতাদের পছন্দের তালিকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। টিউশন ফি প্যারিসের তুলনায় কম।

মেলবোর্ন, অস্ট্রেলিয়া

বিশ্ববিদ্যালয় র‌্যাংকিংয়ে স্থান পেয়েছে মেলবোর্নের সাতটি বিশ্ববিদ্যালয়। কথিত আছে, এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখার চাপ তুলনামূলক কম।

সমুদ্রসৈকত, কমেডি ক্লাব, সঙ্গীত, ফ্যাশন, নাইটলাইফ শহরটিকে অনন্য করে তুলেছে। বিশ্বের সবচেয়ে সেরা বসবাসযোগ্য শহরের তালিকায় বরাবরই শীর্ষে থাকে মেলবোর্ন।

যুক্তরাষ্ট্রের ল্যাঙ্গুয়েজ সার্ভিসেস অবলম্বনে