বৃহস্পতিবার, ৭ আগস্ট, ২০২৫
২৩ শ্রাবণ ১৪৩২ | ১৩ সফর ১৪৪৭
  • ♦ বাংলা টেক্সট কনভার্টার
শেয়ার বিজ
  • ☗
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • সারা বাংলা
  • পত্রিকা
    • প্রথম পাতা
    • শেষ পাতা
    • পুঁজিবাজার
    • সম্পাদকীয়
    • ফিচার
  • রাজনীতি
  • তথ্য-প্রযুক্তি
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • অর্থ ও বাণিজ্য
    • করপোরেট কর্নার
    • মূল্য সংবেদনশীল তথ্য
  • ফটো গ্যালারি
  • পুরনো নিউজ
➔ ই-পেপার
No Result
View All Result
  • ☗
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • সারা বাংলা
  • পত্রিকা
    • প্রথম পাতা
    • শেষ পাতা
    • পুঁজিবাজার
    • সম্পাদকীয়
    • ফিচার
  • রাজনীতি
  • তথ্য-প্রযুক্তি
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • অর্থ ও বাণিজ্য
    • করপোরেট কর্নার
    • মূল্য সংবেদনশীল তথ্য
  • ফটো গ্যালারি
  • পুরনো নিউজ
No Result
View All Result
শেয়ার বিজ
No Result
View All Result

জনবল সংকট ধুঁকছে কুড়িগ্রাম হাসপাতাল বাড়ছে রোগী মৃত্যুর ঝুঁকি

Elias Khan Elias Khan
বৃহস্পতিবার, ৭ আগস্ট ২০২৫.১২:০১ পূর্বাহ্ণ
বিভাগ - পত্রিকা, সারা বাংলা ➔ প্রিন্ট করুন প্রিন্ট করুন
A A
জনবল সংকট ধুঁকছে কুড়িগ্রাম হাসপাতাল  বাড়ছে রোগী মৃত্যুর ঝুঁকি
2
VIEWS
Share on FacebookShare on TwitterShare on Linkedin

 

আমানুর রহমান খোকন, কুড়িগ্রাম : কুড়িগ্রামের ২৫০ শয্যার সরকারি জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগ ও আবাসিক রোগীদের চিকিৎসার জন্য ২৪ ঘণ্টায় থাকছেন একজন ৯ম গ্রেডের ডাক্তার। জেলার প্রধান এ সরকারি হাসপাতালের একমাত্র ভরসা এখন ডিপ্লোমা, প্যারামেটিক ও ইন্টার্ন করতে আসা ছাত্ররা। জরুরি বিভাগে ২৪ ঘণ্টায় একজন মেডিকেল অফিসার (এমবিবিএস) মানের ডাক্তার থাকার বিধান থাকায় ৮ ঘণ্টা ডিউটি হিসেবে ২৪ ঘণ্টায় তিনজন ডাক্তারের ডিউটি বদল করা হয়। আর এই ৯ম গ্রেডের একজন ডাক্তারকে সামলাতে হয় জরুরি বিভাগ, আট তলা ভবন ও পুরোনো ভবনের সব রোগীর। কুড়িগ্রামের মঙ্গাপ্রবণ মানুষদের জন্য এ হাসপাতালের ডাক্তার স্বল্পতা কোনোভাবেই কাটছে না। হাসপাতালে ডাক্তার স্বল্পতায় চিকিৎসা চালিয়ে নিচ্ছেন ডিএমএফ, প্যারামেটিক ও ইন্টার্ন ছাত্ররা। এতে হাসপাতালে রোগী মৃত্যুর ঝুঁকি অনেকটাই বেড়ে যাচ্ছে।

জানা গেছে, কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের জনবল সংকট দীর্ঘ দিনের। কুড়িগ্রাম জেলা সদরের এ হাসপাতালটি ৫০ শয্যা থেকে ১০০ এবং পরে তা ২৫০ শয্যার হাসপাতালে রূপান্তর করা হয়। আগের ৫০ শয্যার জনবল দিয়েই এক যুগ ধরে চলছে জেলার প্রধান এ হাসপাতালটি। বর্তমানে ইনডোরে প্রতিদিন গড়ে রোগী ভর্তি থাকছেন ৩০০ থেকে ৪০০ জন। শুক্রবার বাদে আউটডোরে প্রতিদিন গড়ে ২০০ থেকে ৩০০ রোগী তাদের চিকিৎসা নিতে আসেন এবং জরুরি বিভাগে প্রতিদিন রোগী আসেন প্রায় ৩০০ জন। জরুরি বিভাগের কিছু রোগী ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিলেও আবার কিছু রোগী চিকিৎসা নিয়ে বাড়িতে চলে যায়। এ হাসপাতালের রোগীর উপস্থিতি অনুযায়ী ১১২ জন ডাক্তারের প্রয়োজন থাকলেও এখন রয়েছে সব মিলে শুধু ১৬ জন। এর মধ্যে মেডিকেল অফিসার রয়েছেন পাঁচজন। জরুরি বিভাগে ২৪ ঘণ্টা চিকিৎসা সেবা দিতে মেডিকেল অফিসার দরকার কম পক্ষে তিনজন। বর্তমানে কর্মরত পাঁচজন মেডিকেল অফিসার একইসঙ্গে ইনডোর, আউটডোর ও জরুরি বিভাগ সামলাতে হচ্ছে। সকার ৯টা ৩০ মিনিট থেকে ২টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত হাসপাতালের আউটডোর, ইনডোর ও জরুরি বিভাগে একাধিক ডাক্তার থাকলেও দিনের বাকি সময় এবং পুরো রাতের জন্য শুধু থাকেন জরুরি বিভাগের একজন ৯ম গ্রেডের ডাক্তার। এরপরও এই হাসপাতালের মেডিকেল অফিসাররা জরুরি বিভাগের দায়িত্বে নিয়োজিত থেকেই ব্যক্তিগত চেম্বার, ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিকে প্রতিদিন ৫০০-৭০০ টাকা ভিজিট নিয়ে নিয়মিত রোগী দেখার অভিযোগ রয়েছে।

মঙ্গলবার জরুরি বিভাগে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীর অভিভাবক, হায়দার আলী ও  রফিক মিয়া বলেন, অসুস্থ রোগী নিয়ে হাসপাতালে এসেছি, জরুরি বিভাগে কোনো মেডিকেল অফিসার নেই। শুনালাম তিনি ছয় তলায় গিয়েছেন আবাসিক রোগী দেখার জন্য। ইন্টার্ন ছাত্র ও ডিপ্লোমা চিকিৎসক আমাদের রোগীকে ভর্তি করিয়ে নিলেন। তারা কীসের চিকিৎসাপত্র হাতে ধরিয়ে দিয়ে ওয়ার্ডে পাঠিয়ে দিলেন তাও কিছুই বুঝলাম না। রোগীর স্বজন নাহিদা পারভীন ও শেফালী বেগম বলেন, এ হাসপাতালে জরুরি বিভাগে দিনের বেলায় কিছু কিছু সময় মেডিকেল অফিসার থাকলেও রাতের বেলায় থাকেন না। ওয়ার্ডের কোনো রোগী বেশি অসুস্থ হলে জরুরি বিভাগ থেকে ডাক্তার আসার আগেই অনেক রোগী মারা যান।

জরুরি বিভাগের ডাক্তার স্বপন কুমার বলেন, আমার ডিউটি আড়াইয় শুরু হয়েছে। আমাকে একাই পুরো হাসপাতালের রোগীর সেবা দিতে হচ্ছে। আমার ৮ ঘণ্টা ডিউটিতে জরুরি বিভাগের প্রায় দেড়শ থেকে দুইশত রোগীকে চিকিৎসা দিতে হবে। এর মধ্যে নতুন ও পুরোনো ভবনের ভর্তি রোগী দেখার জন্য কয়েকবার যেতে হবে। জরুরি বিভাগের আকেক ডাক্তার আব্দুল হান্নান বলেন, আমি ৯ গ্রেডে চাকরি করায় জরুরি বিভাগের দায়িত্ব পালন করতে হয়। দুপুরের পর থেকে পরের দিন সকাল পর্যন্ত জরুরি বিভাগের একজন ডাক্তার ছাড়া কোনো এমবিবিএস বা বিশেষজ্ঞ ডাক্তার থাকেন না এই হাসপাতালে। যার ফলে জরুরি বিভাগের ডিউটিরত ডাক্তারকে জরুরি বিভাগ, শিশু, মেডিসিন, কার্ডিওলজি, পুরোনো ভবনের সার্জারি ওয়ার্ড, লেবার ওয়ার্ড ও ডায়রিয়া রোগী দেখাসহ অনেক কাজ করতে হয়।

হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. শহিদুল্লা লিংকন বলেন, আমাদের হাসপাতালের জনবল সংকটের সমস্যা অনেক দিনের। মেডিকেল অফিসার মাত্র পাঁচজন আছেন। তাদের আউটডোর, ইনডোর ও জরুরি বিভাগের দায়িত্ব পালন করতে হয়। এ ছাড়া প্রতিদিন কমবেশি ময়নাতদন্ত ও মামলার সাক্ষী দিতে হাসপাতালের বাইরে যেতে হয়। তারপরও জরুরি বিভাগের চিকিৎসা সেবা থেমে নেই। যদি কোনো ডাক্তার ডিউটি ফাঁকি দিয়ে ব্যক্তিগত চেম্বারে রোগী দেখেন তাদের বিরুদ্ধে বিধিমত ব্যবস্থা নেয়া হয়।

প্রিন্ট করুন প্রিন্ট করুন
Previous Post

জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয়ের চিঠি

Next Post

এবার মার্কিন ‘এফ-৩৫’ যুদ্ধবিমান কেনার পরিকল্পনা স্থগিত করল স্পেন

Related Posts

আলুচাষিদের রক্ষায়  প্রণোদনা দেয়া হোক
পত্রিকা

আলুচাষিদের রক্ষায় প্রণোদনা দেয়া হোক

গরুর মাংস আমদানির তদন্তের মেয়াদ বাড়াল চীন
আন্তর্জাতিক

গরুর মাংস আমদানির তদন্তের মেয়াদ বাড়াল চীন

সত্য-পরবর্তী যুগে জ্ঞান ও সত্যের সমাজবিজ্ঞান
পত্রিকা

সত্য-পরবর্তী যুগে জ্ঞান ও সত্যের সমাজবিজ্ঞান

Next Post
এবার মার্কিন ‘এফ-৩৫’ যুদ্ধবিমান কেনার পরিকল্পনা স্থগিত করল স্পেন

এবার মার্কিন ‘এফ-৩৫’ যুদ্ধবিমান কেনার পরিকল্পনা স্থগিত করল স্পেন

Discussion about this post

সর্বশেষ সংবাদ

হিরোশিমায় পারমাণবিক বোমা হামলার ৮০ বছর পূর্তি

হিরোশিমায় পারমাণবিক বোমা হামলার ৮০ বছর পূর্তি

আলুচাষিদের রক্ষায়  প্রণোদনা দেয়া হোক

আলুচাষিদের রক্ষায় প্রণোদনা দেয়া হোক

গরুর মাংস আমদানির তদন্তের মেয়াদ বাড়াল চীন

গরুর মাংস আমদানির তদন্তের মেয়াদ বাড়াল চীন

সত্য-পরবর্তী যুগে জ্ঞান ও সত্যের সমাজবিজ্ঞান

সত্য-পরবর্তী যুগে জ্ঞান ও সত্যের সমাজবিজ্ঞান

প্রাইভেট ভার্সিটির ক্যাম্পাস-বিলাস শিক্ষার্থীদের ব্যয়ভার বাড়াচ্ছে

প্রাইভেট ভার্সিটির ক্যাম্পাস-বিলাস শিক্ষার্থীদের ব্যয়ভার বাড়াচ্ছে




 

আর্কাইভ অনুসন্ধান

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 ১২
৩৪৫৬৭৮৯
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮২৯৩০
৩১  

প্রকাশক ও সম্পাদক ✍ মীর মনিরুজ্জামান

তথ‌্য অ‌ধিদপ্ত‌রের নিবন্ধন নম্বরঃ ৪৮

একটি শেয়ার বিজ প্রাইভেট লি. প্রতিষ্ঠান

(প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। প্রয়োজন আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে)

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়

বিএসইসি ভবন (১০ তলা) ॥ ১০২ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫, বাংলাদেশ ॥ ☎ 01720123162, 01768438776

  • ♦ বাংলা টেক্সট কনভার্টার

Copyright © 2025 Daily Share Biz All right reserved. Developed by WEBSBD.NET

No Result
View All Result
  • ☗
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • সারা বাংলা
  • পত্রিকা
    • প্রথম পাতা
    • শেষ পাতা
    • পুঁজিবাজার
    • সম্পাদকীয়
    • ফিচার
  • রাজনীতি
  • তথ্য-প্রযুক্তি
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • অর্থ ও বাণিজ্য
    • করপোরেট কর্নার
    • মূল্য সংবেদনশীল তথ্য
  • ফটো গ্যালারি
  • পুরনো নিউজ

Copyright © 2025 Daily Share Biz All right reserved. Developed by WEBSBD.NET