নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) চলতি সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস গতকাল বুধবার সূচকের বড় পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে।
এদিন ডিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন কিছুটা কমলেও সিএসইতে বেড়েছে। তবে উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেনে অংশ নেয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৬৫ দশমিক ১০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৭৩ পয়েন্টে। ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১৫ দশমিক ৭৫ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ১৮৮ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ২২ দশমিক ৯২ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ১২৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
?ডিএসইতে মোট ৩৯৭টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৪৩টি কোম্পানির, কমেছে ৩১৩টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১টির। এদিন ডিএসইতে মোট ৯৪৯ কোটি ৯৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ১৭৭ কোটি ২৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ৮৫ দশমিক ৫১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৪৭১ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৪৩ দশমিক ১০ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ৪২৭ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক ৯ দশমিক ৭৫ পয়েন্ট কমে ৯৭৭ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ১০৪ দশমিক ৩৭ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৪৯৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
?সিএসইতে মোট ২৫০টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৪৬টি কোম্পানির, কমেছে ১৭৬টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮টির। সিএসইতে ২৪ কোটি ৪৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১৯ কোটি ৭৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।

Discussion about this post