শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
৪ আশ্বিন ১৪৩২ | ২৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭
  • ♦ বাংলা টেক্সট কনভার্টার
শেয়ার বিজ
Advertisement
  • ☗
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • সারা বাংলা
  • পত্রিকা
    • প্রথম পাতা
    • শেষ পাতা
    • পুঁজিবাজার
    • সম্পাদকীয়
    • ফিচার
  • রাজনীতি
  • তথ্য-প্রযুক্তি
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • অর্থ ও বাণিজ্য
    • করপোরেট কর্নার
    • মূল্য সংবেদনশীল তথ্য
  • ফটো গ্যালারি
  • পুরনো নিউজ
➔ ই-পেপার
No Result
View All Result
  • ☗
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • সারা বাংলা
  • পত্রিকা
    • প্রথম পাতা
    • শেষ পাতা
    • পুঁজিবাজার
    • সম্পাদকীয়
    • ফিচার
  • রাজনীতি
  • তথ্য-প্রযুক্তি
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • অর্থ ও বাণিজ্য
    • করপোরেট কর্নার
    • মূল্য সংবেদনশীল তথ্য
  • ফটো গ্যালারি
  • পুরনো নিউজ
No Result
View All Result
শেয়ার বিজ
No Result
View All Result

বাজারদরে বিস্তর ফারাক সরকারি দামের সঙ্গে

শেয়ার বিজ নিউজ শেয়ার বিজ নিউজ
শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫.১২:০০ পূর্বাহ্ণ
বিভাগ - অর্থ ও বাণিজ্য, পত্রিকা, প্রথম পাতা ➔ প্রিন্ট করুন প্রিন্ট করুন
A A
বাজারদরে বিস্তর ফারাক সরকারি দামের সঙ্গে
3
VIEWS
Share on FacebookShare on TwitterShare on Linkedin

নিজস্ব প্রতিবেদক : নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম নিয়ে সরকার নিয়মিত তালিকা প্রকাশ করলেও বাস্তব বাজারে তার প্রতিফলন দেখা যায় না। ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) নির্ধারিত দামে নিত্যপণ্যের তালিকা প্রকাশ করে, কিন্তু রাজধানীসহ বিভিন্ন কাঁচাবাজারে সেই দামের সঙ্গে সামঞ্জস্য নেই। ফলে প্রতিদিন সাধারণ ক্রেতাদের পকেটে চাপ বাড়ছে এবং বাজার ব্যবস্থাপনায় শৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিচ্ছে।
বাজার বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, টিসিবির তালিকায় দেশি পেঁয়াজের দাম ছিল কেজিপ্রতি ৭৫ থেকে ৮০ টাকা, অথচ বাজারে তা পাওয়া যাচ্ছে ৮০ থেকে ৯০ টাকায়। ফার্মের মুরগির ডিমের দাম ডজনপ্রতি নির্ধারিত হয়েছিল ১৩৫ থেকে ১৪৫ টাকা, কিন্তু বাজারে বিক্রি হচ্ছে ১৪৫ থেকে ১৫০ টাকায়। দেশি মসুর ডালের দাম তালিকায় ছিল ১৬০ থেকে ১৭০ টাকা, বাস্তবে তা পাওয়া যাচ্ছে ১৮০ টাকায়। করলা নির্ধারিত ছিল ১০০ থেকে ১২০ টাকা, কিন্তু বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকায়। ঢ্যাঁড়শ ও পটোল নির্ধারিত ছিল ৮০ থেকে ৯০ টাকা, বাজারে পাওয়া যাচ্ছে ১০০ টাকায়। বরবটির দাম তালিকায় ছিল ১০০ থেকে ১১০ টাকা, বাস্তবে মিলছে ১২০ টাকায়।
এদিকে শসার নির্ধারিত দাম ছিল ৮০ টাকা, কিন্তু বাজারে পাওয়া যাচ্ছে ১০০ টাকায়। ঝিঙার দাম তালিকায় ছিল ৮০ থেকে ৯০ টাকা, বাস্তবে পাওয়া যাচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকায়। ধুন্দলের দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল ৯০ থেকে ১০০ টাকা, অথচ বাজারে মিলছে ১০০ থেকে ১১০ টাকায়। চিচিঙ্গার দাম তালিকায় ছিল ৮০ টাকা, অথচ বাজারে তা ১২০ টাকা। নতুন শিমের দাম নির্ধারিত ছিল ২২০ থেকে ২৪০ টাকা, কিন্তু বাজারে পাওয়া যাচ্ছে ২৫০ টাকায়। কাঁচামরিচের দাম তালিকায় ১৮০ থেকে ২০০ টাকা থাকলেও বাজারে তা ২০০ টাকার কমে বিক্রি হচ্ছে না। পেঁপের দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল ৩৫ থেকে ৪০ টাকা, অথচ বাজারে পাওয়া যাচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকায়। আলুর নির্ধারিত দাম ২৫ টাকা হলেও বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকায়।
বাজারে প্রতিদিনের এই দামের অমিল ভোক্তাদের জন্য মারাত্মক সমস্যা তৈরি করছে। সাধারণ পরিবারগুলোকে প্রয়োজনীয় সবজি ও নিত্যপণ্য কিনতেই ব্যয় করতে হচ্ছে অতিরিক্ত অর্থ। টিসিবির তালিকায় সস্তা হিসেবে যেসব পণ্যকে ধরা হয়, বাস্তবে বাজারে সেগুলোর দামও তালিকার চেয়ে বেশি। ফলে তালিকা থাকা সত্ত্বেও তার সুফল ভোক্তারা পাচ্ছেন না।
মনিরা বেগম নামে রাজধানীর মিরপুরের এক গৃহিণী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, প্রতিদিন বাজারে এসে দেখি সবকিছুর দাম বেড়ে গেছে। সরকার-নির্ধারিত দামের তালিকা দেখি টিভি আর পত্রিকায়, কিন্তু বাজারে এসে সেই দামে কিছু পাওয়া যায় না। শুধু সবজি কিনলেই হাজার টাকার নোট ভাঙাতে হয়।
কাজীপাড়া কাঁচাবাজারের আরেক ক্রেতা মাইনুল ইসলাম বলেন, সরকার যদি তালিকা প্রকাশ করেই দায়িত্ব শেষ করে, তাহলে এর কোনো মানে নেই। বাজারে মনিটরিং না থাকলে ক্রেতারা প্রতিদিনই ঠকবে।
অন্যদিকে বিক্রেতারা দোষ চাপাচ্ছেন পাইকারি বাজার ও সরবরাহ ব্যবস্থার ওপর। বিক্রেতাদের দাবি, পাইকারি বাজার থেকেই তারা বেশি দামে পণ্য কিনতে বাধ্য হন। সরবরাহ ঘাটতি, মৌসুমি প্রভাব, পরিবহন খরচ বৃদ্ধি এবং কিছু ক্ষেত্রে মজুতদারির কারণে দামে অস্থিরতা তৈরি হয়। ফলে খুচরা বিক্রেতারা সরকারের নির্ধারিত দামে বিক্রি করতে না পেরে বাস্তবতার ভিত্তিতে দাম নির্ধারণ করেন।
মিরপুর কাঁচা বাজারের বিক্রেতা জালাল উদ্দিন বলেন, আমরা পাইকারি বাজার থেকে যত দামে কিনে আনি, তার থেকে কম দামে তো বিক্রি করতে পারি না। সরকার যে দাম নির্ধারণ করে, সেই দামে মাল পাওয়া যায় না। আমাদেরও তো লাভ করতে হবে।
আরেকজন বিক্রেতা মানিক হোসেন জানান, বর্ষার কারণে অনেক সবজির উৎপাদন কমেছে। আবার পরিবহন খরচও বেড়েছে। এ কারণে দাম বাড়ছে। দোষ শুধু খুচরা বিক্রেতাদের নয়।
অর্থনীতিবিদ ও বাজার বিশ্লেষকদের মতে, শুধু তালিকা প্রকাশ করলেই সমস্যার সমাধান হয় না। বাজারে যদি নজরদারি ও কার্যকর মনিটরিং না থাকে, তবে নির্ধারিত দাম কেবল কাগজে-কলমেই থেকে যায়। পাইকারি বাজারে দামের ওঠানামা নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে খুচরা বাজারেও স্থিতিশীলতা আসবে না।
বিশেষজ্ঞদের মতে, বাজারে স্বচ্ছ সরবরাহ ব্যবস্থা, নিয়মিত মনিটরিং এবং ব্যবসায়ীদের জবাবদিহিমূলক কাঠামোর আওতায় আনতে পারলেই এই অস্থিরতা কমানো সম্ভব।

প্রিন্ট করুন প্রিন্ট করুন
Previous Post

ব্যাপক পরিবর্তন আসছে সরকারি পেনশন সুবিধায়

Next Post

পোশাক কারখানা আয়ের ভরসা নারী শ্রমিক সুরক্ষায় নেই উদ্যোগ

Related Posts

বিদেশি ঋণে নতুন রেকর্ড ছাড়াল ১১২ বিলিয়ন ডলার
অর্থ ও বাণিজ্য

বিদেশি ঋণে নতুন রেকর্ড ছাড়াল ১১২ বিলিয়ন ডলার

পোশাক কারখানা আয়ের ভরসা নারী শ্রমিক সুরক্ষায় নেই উদ্যোগ
অর্থ ও বাণিজ্য

পোশাক কারখানা আয়ের ভরসা নারী শ্রমিক সুরক্ষায় নেই উদ্যোগ

ব্যাপক পরিবর্তন আসছে সরকারি পেনশন সুবিধায়
অর্থ ও বাণিজ্য

ব্যাপক পরিবর্তন আসছে সরকারি পেনশন সুবিধায়

Next Post
পোশাক কারখানা আয়ের ভরসা নারী শ্রমিক সুরক্ষায় নেই উদ্যোগ

পোশাক কারখানা আয়ের ভরসা নারী শ্রমিক সুরক্ষায় নেই উদ্যোগ

Discussion about this post

সর্বশেষ সংবাদ

বিদেশি ঋণে নতুন রেকর্ড ছাড়াল ১১২ বিলিয়ন ডলার

বিদেশি ঋণে নতুন রেকর্ড ছাড়াল ১১২ বিলিয়ন ডলার

পোশাক কারখানা আয়ের ভরসা নারী শ্রমিক সুরক্ষায় নেই উদ্যোগ

পোশাক কারখানা আয়ের ভরসা নারী শ্রমিক সুরক্ষায় নেই উদ্যোগ

বাজারদরে বিস্তর ফারাক সরকারি দামের সঙ্গে

বাজারদরে বিস্তর ফারাক সরকারি দামের সঙ্গে

ব্যাপক পরিবর্তন আসছে সরকারি পেনশন সুবিধায়

ব্যাপক পরিবর্তন আসছে সরকারি পেনশন সুবিধায়

কমেছে বাণিজ্য ঘাটতি সংকটেও ফিরেছে স্বস্তি

কমেছে বাণিজ্য ঘাটতি সংকটেও ফিরেছে স্বস্তি




 

আর্কাইভ অনুসন্ধান

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 ১২৩৪৫৬
৭৮৯১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০  

প্রকাশক ও সম্পাদক ✍ মীর মনিরুজ্জামান

তথ‌্য অ‌ধিদপ্ত‌রের নিবন্ধন নম্বরঃ ৪৮

একটি শেয়ার বিজ প্রাইভেট লি. প্রতিষ্ঠান

(প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। প্রয়োজন আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে)

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়

বিএসইসি ভবন (১০ তলা) ॥ ১০২ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫, বাংলাদেশ ॥ ☎ 01720123162, 01768438776

  • ♦ বাংলা টেক্সট কনভার্টার

Copyright © 2025 Daily Share Biz All right reserved. Developed by WEBSBD.NET

No Result
View All Result
  • ☗
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • সারা বাংলা
  • পত্রিকা
    • প্রথম পাতা
    • শেষ পাতা
    • পুঁজিবাজার
    • সম্পাদকীয়
    • ফিচার
  • রাজনীতি
  • তথ্য-প্রযুক্তি
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • অর্থ ও বাণিজ্য
    • করপোরেট কর্নার
    • মূল্য সংবেদনশীল তথ্য
  • ফটো গ্যালারি
  • পুরনো নিউজ

Copyright © 2025 Daily Share Biz All right reserved. Developed by WEBSBD.NET