বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই, ২০২৫
২ শ্রাবণ ১৪৩২ | ২২ মহর্‌রম ১৪৪৭
  • ♦ বাংলা টেক্সট কনভার্টার
শেয়ার বিজ
আমাদের ওয়েবসাইট সংস্কার চলছে সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখিত! পুরনো খবর দেখতে আর্কাইভ ভিজিট করুন..
  • ☗
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • সারা বাংলা
  • পত্রিকা
    • প্রথম পাতা
    • শেষ পাতা
    • পুঁজিবাজার
    • সম্পাদকীয়
    • ফিচার
  • রাজনীতি
  • তথ্য-প্রযুক্তি
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • অর্থ ও বাণিজ্য
    • করপোরেট কর্নার
    • মূল্য সংবেদনশীল তথ্য
  • ফটো গ্যালারি
  • পুরনো নিউজ
➔ ই-পেপার
No Result
View All Result
  • ☗
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • সারা বাংলা
  • পত্রিকা
    • প্রথম পাতা
    • শেষ পাতা
    • পুঁজিবাজার
    • সম্পাদকীয়
    • ফিচার
  • রাজনীতি
  • তথ্য-প্রযুক্তি
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • অর্থ ও বাণিজ্য
    • করপোরেট কর্নার
    • মূল্য সংবেদনশীল তথ্য
  • ফটো গ্যালারি
  • পুরনো নিউজ
No Result
View All Result
শেয়ার বিজ
No Result
View All Result

শিক্ষায় বৈষম্য

Rodela Rahman Rodela Rahman
বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫.১১:০৩ পূর্বাহ্ণ
বিভাগ - সম্পাদকীয় ➔ প্রিন্ট করুন প্রিন্ট করুন
A A
শিক্ষায় বৈষম্য
1
VIEWS
Share on FacebookShare on TwitterShare on Linkedin

ইমদাদ ইসলাম : শিক্ষা সুযোগ নয়, মানুষের জš§গত মৌলিক মানবিক অধিকার। আমাদের সংবিধানে শিক্ষাকে ‘মৌলিক অধিকার’ হিসেবে স্বীকৃতি য়ো হয়েছে এবং সংবিধানের ১৭ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘রাষ্ট্র সর্বজনীন, গণমুখী, অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা প্রদানের জন্য আইন প্রণয়ন করবে। শিক্ষার মাধ্যমে জনগণের মধ্যে আমূল পরিবর্তন আনা এবং জনগণের মধ্যে বিজ্ঞানমনস্কতা ও মানবিকতাবোধ তৈরি করার চেষ্টা করা হবে। সমাজের প্রয়োজনের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে শিক্ষার প্রসার ঘটানো এবং সেই অনুযায়ী উপযুক্ত নাগরিক তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’ এ ছাড়াও সংবিধানের ১৪ ও ১৮ নং অনুচ্ছেদে সামাজিক ও অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য শিক্ষার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। যদিও প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষার হার বৃদ্ধি পেয়েছে, তথাপি শিক্ষার গুণগত মান এবং শিক্ষার সুযোগ-সুবিধার মধ্যে বড় ধরনের পার্থক্য রয়েছে। তাই শিক্ষা খাতে বৈষম্য দিন দিন বেড়েই চলছে।
সরকারি ও বেসরকারি স্কুল-কলেজের মধ্যে শিক্ষার মান, সুযোগ-সুবিধার ব্যাপক পার্থক্য রয়েছে। ঠিক একইভাবে গ্রাম ও শহরের শিক্ষাব্যবস্থার মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। শুধু কি তা-ই, জেলা শহরের শিক্ষার মান, সুযোগ-সুবিধার সঙ্গে বিভাগীয় শহর এবং রাজধানী ঢাকার শিক্ষার মানও সুযোগ-সুবিধার উল্লেখযোগ্য পার্থক্য রয়েছে। বাংলাদেশে প্রথম শ্রেণি থেকেই হরেক রকমের শিক্ষাব্যবস্থা এবং হরেক পরীক্ষা চালু আছে। দেশে প্রাথমিক শিক্ষায় ১১ রকমের স্কুল, পাঁচ ধরনের কারিকুলাম রয়েছে। বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থার আওতায় এসএসসি বা সমমানের সনরে জন্য ১০ রকমের শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ আছে প্রচলিত বা সাধারণ স্কুলগুলোয় যারা পড়ালেখা করে, তারা ‘সাধারণত’ এসএসসি পরীক্ষা দিয়ে থাকে। এসএসসি পরীক্ষায় উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমেও অংশগ্রহণ করা যায়। আবার প্রাইভেটেও এসএসসি পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ রয়েছে। ইংরেজি ভার্সনেও এসএসসি পরীক্ষা দেয়া যায়। যারা ইংরেজি মিডিয়ামে পড়ে তাদের এসএসসির সমমানের পরীক্ষার নাম ‘ও’ লেভেল। সে ব্যবস্থায় ও এডেক্সেল এবং কেমব্রিজ কারিকুলামের মাধ্যমে দুই ধরনের পরীক্ষার ব্যবস্থা রয়েছে। আর যারা আলিয়া মাদরাসায় পড়ে তাদের জন্য দাখিল পরীক্ষা। দাখিল ভোকেশনাল নামেও একটি পরীক্ষা আছে। কারিগরিতে যারা পড়ে তাদের জন্য এসএসসি (ভোকেশনাল) পরীক্ষা। কওমি মাদরাসার জন্য আছে পৃথক সিলেবাসে পরীক্ষা ব্যবস্থা।

সভ্যতা, জাতীয় উন্নয়ন এবং উন্নতির মূল চাবিকাঠিই হলো বৈষম্যহীন শিক্ষা। শিক্ষায় যে জাতি যত বেশি বৈষম্য করেছে, সেই জাতি জ্ঞানবিজ্ঞান ও সভ্যতায় তত বেশি পিছিয়ে পড়েছে। একটি উন্নত জাতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে হলে একই ধারায় মানসম্পন্ন বিজ্ঞানভিত্তিক মানবিক শিক্ষার বিকল্প নেই। অথচ আমরা হাঁটছি উল্টো দিকে। আমারে দেশে শিক্ষাব্যবস্থা বহু ধারায় বিভক্ত। শুধু কি তা-ই? শিক্ষার সুযোগ-সুবিধা এবং অবকাঠামোর ক্ষেত্রে গ্রাম এবং শহরের মধ্যে ব্যাপক পার্থক্য রয়েছে। ধনী-গরিবের সন্তানদের শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ-সুবিধার বৈষম্য আমাদের গা সওয়া হয়ে গেছে। শিক্ষায় প্রযুক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রেও ধনীরা অনেক এগিয়ে আছে। দরিদ্র পরিবারের সন্তানরা অর্থ এবং সচেতনতার অভাবে এক্ষেত্রে অনেক পিছিয়ে থাকে।

গ্রামীণ এলাকায় শিক্ষার সুযোগ এবং শিক্ষক সংকট প্রকট। উন্নত জীবন এবং ভবিষ্যতের বিষয়গুলো বিবেচনা করে শিক্ষকরা গ্রামে থাকতে চান না। এছাড়া সরকারি ও বেসরকারি স্কুলের শিক্ষার মানে বিশাল র্পাক্য রয়েছে। এর প্রভাব দিন দিন স্পষ্ট হচ্ছে। গণমাধ্যমের সংবাদ অনুযায়ী, এ বছর সারাদেশে ৩০ হাজার ৮৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১৯ লাখ ২৮ হাজার ৯৭০ জন শিক্ষার্থী এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। এর মধ্যে ছাত্রী ৯ লাখ ৬৭ হাজার ৭৩৯ জন এবং ছাত্র ৯ লাখ ৬১ হাজার ২৩১ জন। পাস করেছে ১৩ লাখ ৩ হাজার ৪২৬ শিক্ষার্থী। গড় পাসের হার ৬৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ, যা গতবার ছিল ৮৩ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ। এবার ফলাফল সাম্প্রতিক বছরগুলোর মধ্যে সবচেয়ে খারাপ হয়েছে। এবারের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ১৩৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে একজন পরীর্ক্ষাীও পাস করতে পারেনি। গতবারের চেয়ে এমন প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৮৩টি বেড়েছে। গতবার শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান ছিল ৫১টি। এ ১৩৪টি প্রতিষ্ঠানের অধিকাংশই গ্রামের।

শিক্ষা মানুষের জন্মগত অধিকার। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, আমারে দেশে শিক্ষা এখন ব্যবসায়ে রূপান্তারিত হয়েছে। সমাজের উচ্চবিত্তরা প্রচুর অর্থ ব্যয়ে তাদের সন্তানদের মান সম্পন্ন বেসরকারি স্কুলে পড়াচ্ছেন এবং আধুনিক সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করে সমাজে দ্রুতই প্রতিষ্ঠিত করতে পারছেন। অন্যেদিকে অর্থ ও সচেতনতার অভাবে সমাজে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী তাদের সন্তানরে মানসম্মত শিক্ষা দিতে পারছে না। ফলে দরিদ্র, দারিদ্র্যের অভিশাপ থেকে মুক্তি পাচ্ছে না। র্আসামাজিক কারণে আমারে অনেক শিশুই প্রাথমিক স্কুলের গণ্ডি পার করতে পারছে না। অধিকাংশ সরকারি ব্যিালয়ের প্রাথমিক শিক্ষার্থীরা সরকারি উপবৃত্তি পাচ্ছে। শিক্ষার্থীরে জন্য বিনামূল্যে বই সরবরাহ করা হয়। প্রতি ৪০ জন শিক্ষার্থীর জন্য একজন শিক্ষক থাকার নিয়ম বা বিধান থাকলেও শিক্ষক স্বল্পতার কারণে তা মানা সম্ভব হচ্ছে না। পরিসংখ্যান মতে, বাংলাদেশে স্কুলের বাইরে থাকা শিশুদের হার ২০২৪ সালের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ভারত ও শ্রীলঙ্কার চেয়ে বেশি। ইউসেফ ও ইউনেস্কোর প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশে প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক পর্যায়ে প্রায় ১৭ শতাংশ শিশু স্কুলের বাইরে রয়ে গেছে। এর তুলনায় ভারতে এই হার প্রায় ১২ শতাংশ এবং শ্রীলঙ্কায় মাত্র ৪ শতাংশ।

আমার দেশের বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থা শ্রেণি বৈষম্য তৈরি করছে, যা সবার জন্য শিক্ষা গ্রহণের ক্ষেত্রে অন্যতম বাধা। প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থায় মধ্যবিত্ত বা নি¤œমধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানরা ধনী পরিবারের সন্তানরে সঙ্গে শিক্ষা প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে পারছে না। ঢাকায় বেসরকারি সাধারণ ব্যিালয়ে কিংবা ইংরেজি মাধ্যম বিদ্যালয়ের তুলনায় সরকারি বিদ্যালয়ের শিক্ষাব্যবস্থা অনেক কম ব্যয়বহুল। কিন্তু প্রশ্নটা শিক্ষার মান নিয়ে। সরকারি বিদ্যালয়গুলোয় প্রায় বিনা বেতনে শিক্ষা গ্রহণ সম্ভব। বেসরকারি মানসম্পন্ন বিদ্যালয়ের খরচের ভার বহন করা অনেক অভিভাবকের পক্ষেই সম্ভব নয়। দরিদ্র পরিবারের শিক্ষার্থীরে অভিভাবকরা এত সব খরচের জোগান দিতে পুরোপুরি অসমর্থ। ঢাকা মহানগরে সরকারি বিদ্যালয়ের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি রয়েছে বেসরকারি কিংবা ইংরেজি মাধ্যম বিদ্যালয়। এজন্য আর্থিকভাবে অসচ্ছল অভিভাবকরা তারে সন্তানের লেখাপড়া নিয়ে সব সময় সমস্যার মধ্যে থাকে। শিক্ষা উপকরণের উচ্চমূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে। ‘টাকা যার, শিক্ষা তার’ এই নীতিতেই চলছে এখন। শিক্ষাব্যবস্থায় নৈরাজ্য ও বৈষম্যের অভিযোগ পুরোনো। কিন্তু বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার এই নীতির পরিবর্তনের জন্য ইতোমধ্যে পক্ষেপ নিয়েছে এবং নিচ্ছে।

শিক্ষায় বৈষম্যের নেতিবাচক দিকগুলো সমাজ ও দেশের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। এই বৈষম্যগুলো দূর করার জন্য শিক্ষা ক্ষেত্রে বিভিন্ন সংস্কার ও পক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন। সবার জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করতে হলে, শিক্ষার অধিকারকে মৌলিক অধিকার হিসেবে বিবেচনা করতে হবে এবং শিক্ষাব্যবস্থাকে আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক ও ন্যায়সংগত করতে হবে। আধুনিক বাংলাদেশকে বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হলে শিক্ষাব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানোর কোনো বিকল্প নেই। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার বিজ্ঞানভিত্তিক, প্রযুক্তিনির্ভর ও কর্মোপযোগী শিক্ষার পরিবেশ তৈরি এবং যুব কর্মসংস্থানকে বিশেষ অগ্রাধিকার দেয়ার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। এ লক্ষ্যে ২০২৫-২৬ সালের বাজেটে শিক্ষা খাতে ৯৫ হাজার ৬৪৪ কোটি টাকা বরাদ্দ য়ো হয়েছে। বর্তমান অর্থবছরে ‘সরকারি প্রাথমিক ব্যিালয়ে ফিডিং কর্মসূচি’-এর জন্য ২ হাজার ১৬৪ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে।

নানা সংকটের মধ্যে স্বপ্ন দেখে সমাজে পিছিয়ে পড়া দরিদ্র পরিবারগুলো। তাদের সন্তানরা লেখাপড়া শিখে দরিদ্র পরিবারগুলোর হাল ধরবে, দারিদ্র্য দূর করবে, পুষ্টিকর খাবারের নিশ্চয়তা হবে, হবে মাথা গোজার ঠাঁই। নিজেরা স্বাবলম্বী হবে, পরিবারগুলোর জীবনে স্বাচ্ছ্যন্দে আসবে, অভাব দূর হবে। এটা শুধু দরিদ্র পরিবারগুলোর চাওয়া নয়, দেশেরও চাওয়া। অনহার, দারিদ্র্য দূর করার দীর্ঘমেয়াদি টেকসই হাতিয়ার হলো সবার জন্য বিনামূল্যে এবং ক্ষেত্রবিশেষে সাশ্রয়ী মূল্যে মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা। এটা একটা যুদ্ধ, পরিবর্তিত অবস্থায় বৈষম্যহীন সমাজ বিনির্মাণে শিক্ষায় বৈষম্য দূর করার কোনো বিকল্প নেই।
পিআইডি নিবন্ধ

প্রিন্ট করুন প্রিন্ট করুন
Previous Post

ফিলিস্তিনিদের ওপর নিষ্ঠুর অমানবিকতার শেষ কোথায়?

Next Post

ইরাকের শপিংমলে ভয়াবহ আগুন, নিহত ৫০

Related Posts

ফিলিস্তিনিদের ওপর নিষ্ঠুর অমানবিকতার শেষ কোথায়?
সম্পাদকীয়

ফিলিস্তিনিদের ওপর নিষ্ঠুর অমানবিকতার শেষ কোথায়?

শিক্ষার নামে জালিয়াতিদের বিরুদ্ধে কঠোর হোন
শিক্ষা

শিক্ষার নামে জালিয়াতিদের বিরুদ্ধে কঠোর হোন

Next Post
ইরাকের শপিংমলে ভয়াবহ আগুন, নিহত ৫০

ইরাকের শপিংমলে ভয়াবহ আগুন, নিহত ৫০

Discussion about this post

সর্বশেষ সংবাদ

মেট্রোরেলের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অনিয়ম

মেট্রোরেলের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অনিয়ম

বিনিয়োগ সচেতনতা বাড়াতে বিএসইসির আইপিও সেমিনার

বিনিয়োগ সচেতনতা বাড়াতে বিএসইসির আইপিও সেমিনার

দর বৃদ্ধির শীর্ষে রহিমা ফুড

দর বৃদ্ধির শীর্ষে রহিমা ফুড

উপদেষ্টা পরিষদে তিন অধ্যাদেশ অনুমোদন

উপদেষ্টা পরিষদে তিন অধ্যাদেশ অনুমোদন

বিকালে ঢাকার সব থানার সামনে এনসিপির মানববন্ধন

বিকালে ঢাকার সব থানার সামনে এনসিপির মানববন্ধন




 

আর্কাইভ অনুসন্ধান

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 ১২৩৪৫
৬৭৮৯১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০৩১  

4141758383300286




প্রকাশক ও সম্পাদক ✍ মীর মনিরুজ্জামান

তথ‌্য অ‌ধিদপ্ত‌রের নিবন্ধন নম্বরঃ ৪৮

একটি শেয়ার বিজ প্রাইভেট লি. প্রতিষ্ঠান

(প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। প্রয়োজন আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে)

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়

বিএসইসি ভবন (১০ তলা) ॥ ১০২ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫, বাংলাদেশ ॥ ☎ +৮৮-০২-৫৫০১১৮৪১

  • ♦ বাংলা টেক্সট কনভার্টার

Copyright © 2025 Daily Share Biz All right reserved. Developed by WEBSBD.NET

No Result
View All Result
  • ☗
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • সারা বাংলা
  • পত্রিকা
    • প্রথম পাতা
    • শেষ পাতা
    • পুঁজিবাজার
    • সম্পাদকীয়
    • ফিচার
  • রাজনীতি
  • তথ্য-প্রযুক্তি
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • অর্থ ও বাণিজ্য
    • করপোরেট কর্নার
    • মূল্য সংবেদনশীল তথ্য
  • ফটো গ্যালারি
  • পুরনো নিউজ

Copyright © 2025 Daily Share Biz All right reserved. Developed by WEBSBD.NET