নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) চলতি সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস গতকাল বুধবার সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন ডিএসই ও সিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন কিছুটা বেড়েছে। তবে উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেনে অংশ নেয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৭ দশমিক ২৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে পাঁচ হাজার ৪৯২ পয়েন্টে। ডিএসই শরিয়াহ সূচক দুই দশমিক ৮৩ পয়েন্ট কমে এক হাজার ১৯১ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক সাত দশমিক ৩১ পয়েন্ট কমে দুই হাজার ১২৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইতে মোট ৩৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ১২৩টি কোম্পানির, কমেছে ১৮৯টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৪টির। এদিন ডিএসইতে মোট ৭৩৭ কোটি ৫৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৬৭৪ কোটি ১৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ১২ দশমিক ৬৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৪৬৫ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৮ দশমিক ১৬ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ৪১৫ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক দুই দশমিক ৮৮ পয়েন্ট কমে ৯৭১ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ২৮ দশমিক ৩৭ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৫০১ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সিএসইতে মোট ১৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৭০টি কোম্পানির, কমেছে ৮৯টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৭টির। সিএসইতে ২২ কোটি ৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১১ কোটি ৮৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।