শেয়ার বিজ ডেস্ক : এমফিল ও পিএইচডি প্রোগ্রামে বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়নে ইউজিসির নিষ্ক্রিয়তাকে কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে হাইকোর্ট। রবিবার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের এবং বিচারপতি আসিফ হাসানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করে। শিক্ষা সচিব, শিক্ষা (উচ্চ শিক্ষা বিভাগ), বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী অ্যাডভোকেট জুয়েল আজাদ, সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী মোহাম্মদ রিয়াজ উদ্দিন আদনান।
আইনজীবী অ্যাডভোকেট জুয়েল আজাদ জানান, বাংলাদেশে এমফিল ও পিএইচডি ভর্তি প্রক্রিয়ায় সুনির্দিষ্ট কোনো নীতিমালা না থাকায় ভর্তি প্রক্রিয়া গ্রেডিং সিস্টেমে ব্যাপক বৈষ্যম্য দেখা দেয়। এ বৈষম্য দূরীকরণে চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করেছেন। কিন্তু, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি।
আইনজীবী বলেন, এসএসসি ও এইচএইচসি, অনার্স ও মাস্টার্সসহ যে ন্যূনতম নম্বর ও বিভাগসহ (জিপিএ) চাওয়া হয়, তা বৈষম্যমূলক ও বিশ্ববিদ্যালয় ভেদে তারতম্য দেখা যায়। নীতিমালা না থাকাই এর কারণ। ফলে শিক্ষার্থীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
এস এস/
প্রিন্ট করুন










Discussion about this post