রবিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২৫
৩০ কার্তিক ১৪৩২ | ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭
  • ♦ বাংলা টেক্সট কনভার্টার
শেয়ার বিজ
Advertisement
  • ☗
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • সারা বাংলা
  • পত্রিকা
    • প্রথম পাতা
    • শেষ পাতা
    • পুঁজিবাজার
    • সম্পাদকীয়
    • ফিচার
  • রাজনীতি
  • তথ্য-প্রযুক্তি
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • অর্থ ও বাণিজ্য
    • করপোরেট কর্নার
    • মূল্য সংবেদনশীল তথ্য
  • ফটো গ্যালারি
  • পুরনো নিউজ
➔ ই-পেপার
No Result
View All Result
  • ☗
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • সারা বাংলা
  • পত্রিকা
    • প্রথম পাতা
    • শেষ পাতা
    • পুঁজিবাজার
    • সম্পাদকীয়
    • ফিচার
  • রাজনীতি
  • তথ্য-প্রযুক্তি
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • অর্থ ও বাণিজ্য
    • করপোরেট কর্নার
    • মূল্য সংবেদনশীল তথ্য
  • ফটো গ্যালারি
  • পুরনো নিউজ
No Result
View All Result
শেয়ার বিজ
No Result
View All Result

নারী সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা

Share Biz News Share Biz News
রবিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫.১:১৩ পূর্বাহ্ণ
বিভাগ - পত্রিকা, সম্পাদকীয় ➔ প্রিন্ট করুন প্রিন্ট করুন
A A
2
VIEWS
Share on FacebookShare on TwitterShare on Linkedin

সাদিয়া সুলতানা : বাংলাদেশের গণমাধ্যম খাত গত দুই দশকে ব্যাপক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে এগিয়েছে। প্রযুক্তির উন্নয়ন, অনলাইন প্ল্যাটফর্মের বিস্তার এবং তরুণদের আগ্রহ মিলিয়ে সাংবাদিকতার ক্ষেত্র আজ অনেক বিস্তৃত। এই পরিবর্তনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নারী সাংবাদিকদের অংশগ্রহণও বেড়েছে। তারা মাঠে রিপোর্টিং করছেন, নিউজরুম চালাচ্ছেন, ক্যামেরা হাতে ঘটনাস্থলে ছুটছেন কিংবা অনুসন্ধানী রিপোর্ট করে সমাজের অন্ধকার দিক খুলে দিচ্ছেন। কিন্তু এই অগ্রগতির মধ্যেও তাদের পথ এখনও মসৃণ নয়। নানা সামাজিক, সাংগঠনিক ও মানসিক বাধা নারী সাংবাদিকতার অগ্রযাত্রাকে জটিল করে তোলে।

তবুও একইসঙ্গে নতুন নতুন সম্ভাবনার দরজাও খুলছে, যা নারী সাংবাদিকতার ভবিষ্যৎকে আশাব্যঞ্জক করে তুলেছে।

বাংলাদেশের সমাজ এখনও গভীরভাবে পুরুষতান্ত্রিক চিন্তাধারায় গঠিত। সাংবাদিকতা এমন একটি পেশা যেখানে সময়-পরিকল্পনা নেই, ঝুঁকি রয়েছে প্রচুর, আর মাঠে নেমে কাজ করার প্রয়োজনীয়তা প্রতিনিয়ত দেখা দেয়। পরিবারের অনেকে মনে করেন এই ধরনের কাজ মেয়েদের জন্য উপযুক্ত নয়। রাতের ডিউটি, দূরবর্তী এলাকায় রিপোর্টিং, রাজনৈতিক কর্মসূচি কাভার করা বা অপরাধের খবর সংগ্রহ করা এসব দায়িত্বকে নারীদের জন্য ‘ঝুঁঁকিপূর্ণ’ বা ‘অপছন্দনীয়’ হিসেবে দেখা হয়। ফলে অনেক মেধাবী মেয়ে সাংবাদিক হতে চাইলেও পরিবার বা সমাজের চাপের কারণে পেশা থেকে দূরে সরে যান। আবার যারা থেকে যান, তাদেরও প্রায়ই নিজেদের সক্ষমতা প্রমাণ করতে হয় বারবার। সমাজের এই মানসিক বাধাগুলো এতটাই সূক্ষ্ম ও গভীর যে তা নারী সাংবাদিকতার সবচেয়ে বড় অদৃশ্য প্রতিবন্ধকতা হয়ে দাঁড়ায়।

নিউজরুমের অভ্যন্তরীণ কাঠামোতেও চ্যালেঞ্জ কম নয়। অনেক গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান নারী-বান্ধব পরিবেশের কথা বললেও বাস্তবে অনেক সময় নারীরা সমান সুযোগ পান না। গুরুত্বপূর্ণ কিংবা ঝুঁকিপূর্ণ অ্যাসাইনমেন্ট পুরুষদের হাতে দিয়ে নারীদের হালকা ধরনের রিপোর্টিংয়ে সীমাবদ্ধ রাখা হয়। অনেক জায়গায় নারীদের রাজনৈতিক, অপরাধ বা অনুসন্ধানী বিটে পাঠানো হয় না, যদিও এসব ক্ষেত্রেই তাদের অংশগ্রহণ গুরুত্বপূর্ণ। একই কাজ করেও অনেক সময় বেতন বৈষম্য দেখা যায়, উন্নতির সুযোগও সীমিত থাকে। নেতৃত্বে নারীর সংখ্যা খুবই কম-নিউজ এডিটর, চিফ রিপোর্টার বা ম্যানেজমেন্ট পর্যায়ে নারীরা আসতে পারেন না মূলত দীর্ঘদিনের এক ধরনের অদৃশ্য বৈষম্যের কারণে। এই বৈষম্য শুধু নারী সাংবাদিকদের প্রভাবিত করে না, সংবাদমাধ্যমের বহুমাত্রিকতাও সংকুচিত করে। কারণ নারী দৃষ্টিভঙ্গির অভাব মানে সংবাদ কাভারেজের একটি বড় অংশ অসম্পূর্ণ থাকা।

কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি নারী সাংবাদিকতার আরেকটি তীব্র চ্যালেঞ্জ। অনেক নারী সাংবাদিক নিউজরুমে বা মাঠে কাজ করার সময় অশোভন মন্তব্য, অনাকাক্সিক্ষত দৃষ্টিভঙ্গি, শারীরিক স্পর্শের চেষ্টা কিংবা সিনিয়রদের ক্ষমতার অপব্যবহারের মুখে পড়েন। দুঃখজনকভাবে বেশিরভাগ সময় ভুক্তভোগী নারী অভিযোগ করতে দ্বিধা করেন, কারণ এতে চাকরি ঝুঁকিতে পড়তে পারে, কর্মস্থলে ‘সমস্যা তৈরি করা মানুষ’ হিসেবে চিহ্নিত হওয়ার ভয় থাকে, অথবা অভিযোগ নথিভুক্ত হলেও শাস্তি খুব বেশি দেখা যায় না। মাঠে কাজের সময় নারীরা আরেক ধরনের ঝুঁকির সম্মুখীন হন বিশেষ করে রাজনৈতিক সমাবেশ, অপরাধস্থল বা জনসমাগমপূর্ণ এলাকায় কটূক্তি, ধাক্কাধাক্কি বা শারীরিক হয়রানি হঠাৎ করেই ঘটতে পারে। এ ধরনের ঘটনা নারী সাংবাদিকদের মানসিক চাপ বাড়ায় এবং পেশাগত নিরাপত্তা নিয়ে তাদের আস্থা কমিয়ে দেয়।

ডিজিটাল যুগ নারী সাংবাদিকদের সামনে নতুন সুযোগ তৈরি করেছে ঠিকই, তবে একইসঙ্গে নতুন ঝুঁকিও বাড়িয়েছে। নারীদের বিরুদ্ধে অনলাইন হয়রানি আজ একটি গুরুতর সমস্যা। রাজনৈতিক রিপোর্ট, মানবাধিকার সংক্রান্ত লেখা, নারী নির্যাতন নিয়ে প্রতিবেদন এসব বিষয় কাভার করার পর বিশেষ করে নারী সাংবাদিকরা লক্ষ্যবস্তু হয়ে ওঠেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাদের বিরুদ্ধে অপমানজনক মন্তব্য, চরিত্র হনন, ইনবক্সে অশ্লীল বার্তা পাঠানো বা ছবি বিকৃতি এসব খুব সাধারণ ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এতে অনেক নারী মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন, সামাজিক মাধ্যমে সক্রিয়তা কমিয়ে দেন বা নিজেকে গুটিয়ে নেন। ডিজিটাল হয়রানি যদিও শারীরিক নয়, কিন্তু এর প্রভাব গভীর এবং দীর্ঘমেয়াদি, যা পেশাগত আত্মবিশ্বাস ক্ষতিগ্রস্ত করে।

অন্যদিকে স্বাস্থ্যগত ও মানসিক চাপ নারী সাংবাদিকদের জন্য একটি বড় বাস্তবতা। সাংবাদিকতার ডেডলাইন-নির্ভর কাজ, অনিয়মিত সময়সূচি, ভ্রমণ, রাতের ডিউটি এসব চ্যালেঞ্জ পুরুষের মতো নারীর জন্যও সমান। কিন্তু নারীদের ক্ষেত্রে এতে যোগ হয় পরিবার সামলানোর অতিরিক্ত চাপ, যা ‘ডাবল বার্ডেন’ বা দ্বৈত দায় হিসেবে পরিচিত। অনেক নারী নিজেকে প্রমাণ করতে গিয়ে অতিরিক্ত পরিশ্রম করেন, কিন্তু তাতেও ‘উচ্চাভিলাষী’ বলে সমালোচিত হন। আবার নিজের সুবিধা অনুযায়ী কাজ সামঞ্জস্য করলে ‘অনুপযুক্ত’ হিসেবে অভিহিত হন। এই দ্বৈত মূল্যায়ন নারী সাংবাদিকদের মানসিক স্বাস্থ্যকে গুরুতরভাবে প্রভাবিত করে।

সব ধরনের চ্যালেঞ্জের মধ্যেও নারী সাংবাদিকতার সামনে এখন এক নতুন দিগন্ত তৈরি হচ্ছে। সমাজে নারী ক্ষমতায়ন নিয়ে সচেতনতা আগের তুলনায় অনেক বেশি। পরিবারগুলো মেয়েদের কর্মজীবনে উৎসাহ দিচ্ছে, আর মিডিয়া হাউসগুলোও নারীর অংশগ্রহণকে গুরুত্ব দিচ্ছে। মেয়েরা  এখন অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতা ও গণযোগাযোগ বিষয়ে পড়ছে, প্রশিক্ষণ নিচ্ছে, স্কলারশিপ পাচ্ছে, আন্তর্জাতিক সুযোগ কাজে লাগাচ্ছে। এতে নারীদের দক্ষতা, আত্মবিশ্বাস এবং ক্যারিয়ার পরিকল্পনা শক্ত হচ্ছে।

গণমাধ্যমের বিভিন্ন স্তরে এখন একটি উপলব্ধি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে নারী ছাড়া সংবাদ অসম্পূর্ণ। নারীর দৃষ্টিভঙ্গি, সংবেদনশীলতা এবং মানবিক বোঝাপড়া সংবাদকে আরও গভীর করে। নারী বিষয়ক রিপোর্ট, শিশু, স্বাস্থ্য, পরিবার, মানবাধিকার এসব বিষয়ে নারীরা স্বাভাবিকভাবেই বেশি সংযুক্ত, তবে আজ নারীরা অর্থনীতি, রাজনীতি, বিজ্ঞান, পরিবেশ, ক্রাইমÑ সব ক্ষেত্রেই যোগ্যতা প্রমাণ করেছেন। অনেক নিউজরুমে এখন বিশেষভাবে নারী রিপোর্টার নিয়োগের প্রবণতা দেখা যায়। এটি সাংবাদিকতার বৈচিত্র্যই নয়, সামগ্রিক বিশ্বাসযোগ্যতাও বাড়ায়।

ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম নারীদের জন্য নতুন এক বিশ্ব তৈরি করেছে। অনলাইন নিউজপোর্টাল, ইউটিউব, ফেসবুক পেজ, পডকাস্ট এসবের মাধ্যমে নারীরা নিজস্ব জায়গা তৈরি করতে পারছেন। যারা মাঠে বেশি কাজ করতে পারেন না বা চান না, তারাও ডকুমেন্টারি, ডেটা জার্নালিজম, মন্তব্যধর্মী রিপোর্ট বা বিশ্লেষণমূলক লেখা করে শক্তিশালী প্রভাব তৈরি করছেন। তরুণ নারী সাংবাদিকদের একটি স্বাধীন ও বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরি হয়েছে, যা পুরোনো ধ্যানধারণা ভেঙে দিচ্ছে।

এছাড়া নারী সাংবাদিকদের জন্য এখন নানা আন্তর্জাতিক ফেলোশিপ, লিডারশিপ প্রশিক্ষণ, সেফটি ট্রেনিংয়ের সুযোগ বাড়ছে। এসব সুযোগের ফলে তারা শুধু দেশের মধ্যে নয়, আন্তর্জাতিক পর্যায়েও কাজ করার সাহস ও প্রস্তুতি পাচ্ছেন। কিছু মিডিয়া হাউসে এখন নারী সম্পাদক, নারী ডিপার্টমেন্ট হেড বা শো অ্যাংকরের সংখ্যাও বাড়ছে। এই নেতৃত্বের উপস্থিতি ভবিষ্যৎ তরুণীদের জন্য রোল মডেল তৈরি করছে এবং পেশাকে নারী-বান্ধব করে তুলছে।

সবশেষে বলা যায়, নারী সাংবাদিকতা বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমের অপরিহার্য অংশে পরিণত হয়েছে। চ্যালেঞ্জ রয়েছে সামাজিক মানসিকতা, যৌন হয়রানি, অনলাইন সহিংসতা, বৈষম্য, মানসিক চাপ। তবুও সমাজের পরিবর্তন, পরিবারে গ্রহণযোগ্যতা, ডিজিটাল মিডিয়ার সুযোগ, নারীর শিক্ষায় অগ্রগতি এবং পেশাগত উন্নয়নের পথ বিস্তৃত হওয়ায় সম্ভাবনা আরও ব্যাপক। নারী সাংবাদিকতা শুধু নারীর অগ্রগতি নয়, এটি সংবাদমাধ্যমের গুণগত উন্নতি ও সামাজিক ন্যায়বিচারের প্রশ্ন। নারী সাংবাদিকদের অংশগ্রহণ যত বাড়বে, সংবাদমাধ্যম ততই মানবিক, সমতাভিত্তিক ও প্রতিনিধিত্বমূলক হবে যেখানে প্রতিটি অভিজ্ঞতা, প্রতিটি গল্প এবং প্রতিটি দৃষ্টিভঙ্গি গুরুত্ব পাবে সমানভাবে।

শিক্ষার্থী, গণিত বিভাগ

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

প্রিন্ট করুন প্রিন্ট করুন
Previous Post

বিএসআরএমের দুই কোম্পানির ব্যবসায় বড় প্রবৃদ্ধি

Next Post

নতুন জীবনের দিশা দেয় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প

Related Posts

বিবিসির বিরুদ্ধে ৫০০ কোটি  ডলারের মামলা করব : ট্রাম্প
আন্তর্জাতিক

বিবিসির বিরুদ্ধে ৫০০ কোটি ডলারের মামলা করব : ট্রাম্প

কলকাতার বড়বাজারে ভয়াবহ আগুন
আন্তর্জাতিক

কলকাতার বড়বাজারে ভয়াবহ আগুন

পত্রিকা

সুনীল অর্থনীতির সম্ভাবনা কাজে লাগাতে হবে

Next Post

নতুন জীবনের দিশা দেয় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প

Discussion about this post

সর্বশেষ সংবাদ

বিবিসির বিরুদ্ধে ৫০০ কোটি  ডলারের মামলা করব : ট্রাম্প

বিবিসির বিরুদ্ধে ৫০০ কোটি ডলারের মামলা করব : ট্রাম্প

কলকাতার বড়বাজারে ভয়াবহ আগুন

কলকাতার বড়বাজারে ভয়াবহ আগুন

সুনীল অর্থনীতির সম্ভাবনা কাজে লাগাতে হবে

নতুন জীবনের দিশা দেয় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প

নারী সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা




 

আর্কাইভ অনুসন্ধান

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 ১
২৩৪৫৬৭৮
৯১০১১১২১৩১৪১৫
১৬১৭১৮১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭২৮২৯
৩০  

প্রকাশক ও সম্পাদক ✍ মীর মনিরুজ্জামান

তথ‌্য অ‌ধিদপ্ত‌রের নিবন্ধন নম্বরঃ ৪৮

একটি শেয়ার বিজ প্রাইভেট লি. প্রতিষ্ঠান

(প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। প্রয়োজন আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে)

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়

বিএসইসি ভবন (১০ তলা) ॥ ১০২ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫, বাংলাদেশ ॥ ☎ 01720123162, 01768438776

  • ♦ বাংলা টেক্সট কনভার্টার

Copyright © 2025 Daily Share Biz All right reserved. Developed by WEBSBD.NET

No Result
View All Result
  • ☗
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • সারা বাংলা
  • পত্রিকা
    • প্রথম পাতা
    • শেষ পাতা
    • পুঁজিবাজার
    • সম্পাদকীয়
    • ফিচার
  • রাজনীতি
  • তথ্য-প্রযুক্তি
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • অর্থ ও বাণিজ্য
    • করপোরেট কর্নার
    • মূল্য সংবেদনশীল তথ্য
  • ফটো গ্যালারি
  • পুরনো নিউজ

Copyright © 2025 Daily Share Biz All right reserved. Developed by WEBSBD.NET