বুধবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০২৫
১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ | ১২ জমাদিউস সানি ১৪৪৭
  • ♦ বাংলা টেক্সট কনভার্টার
শেয়ার বিজ
  • ☗
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • সারা বাংলা
  • পত্রিকা
    • প্রথম পাতা
    • শেষ পাতা
    • পুঁজিবাজার
    • সম্পাদকীয়
    • ফিচার
  • রাজনীতি
  • তথ্য-প্রযুক্তি
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • অর্থ ও বাণিজ্য
    • করপোরেট কর্নার
    • মূল্য সংবেদনশীল তথ্য
  • ফটো গ্যালারি
  • পুরনো নিউজ
➔ ই-পেপার
No Result
View All Result
  • ☗
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • সারা বাংলা
  • পত্রিকা
    • প্রথম পাতা
    • শেষ পাতা
    • পুঁজিবাজার
    • সম্পাদকীয়
    • ফিচার
  • রাজনীতি
  • তথ্য-প্রযুক্তি
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • অর্থ ও বাণিজ্য
    • করপোরেট কর্নার
    • মূল্য সংবেদনশীল তথ্য
  • ফটো গ্যালারি
  • পুরনো নিউজ
No Result
View All Result
শেয়ার বিজ
No Result
View All Result

  গরিবের ক্ষুধা রিজার্ভ ডলার জিডিপি বুঝে না

Share Biz News Share Biz News
বুধবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৫.১২:০৩ পূর্বাহ্ণ
বিভাগ - পত্রিকা, সম্পাদকীয় ➔ প্রিন্ট করুন প্রিন্ট করুন
A A
   গরিবের ক্ষুধা রিজার্ভ ডলার জিডিপি বুঝে না
5
VIEWS
Share on FacebookShare on TwitterShare on Linkedin

 মোহাম্মদ আবু নোমান : চাকরি হারানো কিংবা আয়-রোজগার কমে যাওয়ার কারণে দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যায় মানুষ। কিংবা গরিব থেকে আরও গরিব বা ‘অতি গরিব’ হয়ে যায়। বিশ্বব্যাংকের হিসাবটি বিবেচনায় আনলে ২০২৫ সাল শেষে উক্ত ‘অতি গরিব’ মানুষের সংখ্যাই হবে ১ কোটি ৫৮ লাখের মতো। অন্যদিকে জাতীয় দারিদ্র্য হার বা গরিব মানুষের সংখ্যা হবে ৩ কোটি ৯০ লাখ। কী বেদনা ও যন্ত্রণাদায়ক তথ্য, দেশে ‘অতি গরিব’ মানুষের সংখ্যা ১ কোটি ৫৮ লাখ!

সম্প্রতি বিশ্বব্যাংকের ‘বাংলাদেশের দারিদ্র্য ও বৈষম্য মূল্যায়ন ২০২৫’ প্রতিবেদনে যে উদ্বেগ ও দুশ্চিন্তাজনক তথ্য উঠে এসেছে; যা আমাদের গভীরভাবে ভাবিয়ে তোলার জন্য যথেষ্ট। গবেষণায় এসেছে, দেশের মোট জনসংখ্যার এক-তৃতীয়াংশ বা ৬ কোটি ২০ লাখ মানুষ দারিদ্র্যের ঝুঁকিতে রয়েছে। এ পরিসংখ্যান কেবল একটি সংখ্যা জপেই শেষ করার বিষয় কি? বরং এর মধ্যে রয়েছে কোটি মানুষের অতি দারিদ্র্য, ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ, অনাহার, অর্ধাহার, ধুঁকে-ধুঁকে বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুর দুয়ারে চলে যাওয়ার রেকর্ডও। যখন গরিবের কাজ নেই, পেটে ভাত নেই, তখন তাদের জন্য রিজার্ভ, ডলার, জিডিপি এগুলোর মূল্য কত?

যাদের প্রতি মাসের আয়ের পুরোটাই সংসার চালাতে খরচ হয়ে যায়। কিন্তু এর ওপর যখন জিনিসপত্রের দাম বাড়ে, অথচ সে অনুযায়ী আয় না বাড়লে তাকে ধারদেনা করে সংসার চালাতে হয়, কিংবা খাবার, কাপড়চোপড়, যাতায়াতসহ বিভিন্ন খাতে কাটছাঁট করতে হয়। এতে সাধারণ মানুষের কষ্ট বাড়ার সঙ্গে দ্রুতই দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যায়। মৌলিক জীবনধারণ অর্থাৎ অতি প্রয়োজনীয় খাদ্য ও চিকিৎসা মেটাতে তাদের প্রাণ যায়যায় অবস্থা। যে কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা পরিবারের কেউ অসুস্থ হলে, সে ধাক্কা সামাল দেয়ার মতো সামর্থ্য থাকে না। বাংলাদেশে এরকম প্রায় ৫০ শতাংশ পরিবার যে কোনো সময় দরিদ্র হওয়ার ঝুঁকিতে থাকে।

মানুষের মধ্যে কখনও দারিদ্র্য বাড়ে, আবার তা কমে। কিন্তু সমস্যা তখনই হয়, যখন তা দীর্ঘমেয়াদি হয়। সাধারণ মানুষ কষ্টের মধ্যেও অনেক সময় পেট বেঁধে সাময়িকভাবে কিছু বিষয় মানিয়ে নেয়। যেমন কম পণ্য কেনা, কম খাওয়া। এ রকমটা চলতে পারে দুই-এক মাস। কিন্তু এ অবস্থা যখন দীর্ঘমেয়াদি হয়, তখন মানুষের কষ্টের সীমা থাকে না। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর প্রায় ১৬ মাস অতিবাহিত হয়েছে। দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর পরিবর্তে আরও বেশি দুর্বল হচ্ছে। শান্তি-স্বস্তির বদলে অস্থিরতা-উত্তেজনা বেড়েই চলেছে।

বিনিয়োগে স্থবিরতা, উচ্চ মূল্যস্ফীতি, উচ্চ সুদের হারসহ নানা কারণে ধুঁকছে অর্থনীতি, ধুঁকছে শিল্প, ব্যবসা, বিনিয়োগ। একপ্রকার নীরব মন্দায় আক্রান্ত দেশ। অসংখ্য কারখানা এরই মধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে, কাজ হারিয়েছেন বিপুলসংখ্যক কর্মী। নতুন বিনিয়োগ না থাকায় নতুন কর্মসংস্থান হচ্ছে না। দ্রুত বাড়ছে বেকারের সংখ্যা। ব্যবসা-বাণিজ্যের গতি হারানোর প্রভাব সরাসরি পড়েছে সরকারের রাজস্ব আয়ে। চলতি অর্থবছরের চার মাসেই রাজস্ব ঘাটতি ১৭ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। সমস্যাগ্রস্ত করদাতারা ঠিকমতো করও দিতে পারছেন না। সর্বশেষ হিসাবে রিটার্ন জমা দেওয়া করদাতাদের মধ্যে ৮৮ শতাংশই শূন্য রিটার্ন জমা দিয়েছে, অর্থাৎ তারা কোনো কর দেয়নি। ভ্যাট বিভাগের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা গণমাধ্যমকে বলেছেন, মানুষের আয় কমে যাওয়ায় ভোগ কমেছে। প্রতিষ্ঠানগুলো কমিয়েছে উৎপাদন। আগের তুলনায় পণ্যের দাম বাড়লেও বিক্রি কমায় ভ্যাট আদায় কমেছে।

ব্যবসায়ী-অর্থনীতিবিদরা বলছেন, অনিশ্চয়তার কারণে আন্তর্জাতিক ক্রেতারা নতুন অর্ডার দিতে দ্বিধাগ্রস্ত হচ্ছেন। আইনশৃঙ্খলা ও ব্যবসায় পরিবেশের উন্নতি আর রাজনৈতিক সরকার না আসা পর্যন্ত অর্থনীতিতে গতি ফিরবে না। রাজস্ব আদায় চাঙ্গা করতে গেলে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগে চাঙ্গাভাব ফিরিয়ে আনতে হবে। অর্থনীতি গতিশীল না হলে রাজস্ব আদায় বাড়বে না।

ঢাকার উপকণ্ঠে শিল্প ও ব্যবসা-বাণিজ্যে চাঁদাবাজির ভয়াবহ থাবার কথা গণমাধ্যমে উঠে এসেছে। মিরপুর-১২ নম্বরের একটি পোশাক কারখানার মালিক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘আমাকে প্রতি মাসে মোটা অঙ্কের চাঁদা দিতে হয়। শীর্ষ সন্ত্রাসীদের পাশাপাশি বর্তমানে স্থানীয় কিছু মাস্তান রাজনৈতিক পরিচয়ে নিয়মিত চাঁদা নিচ্ছে। পুলিশের কাছে অভিযোগ করেও তেমন সহায়তা পাওয়া যায় না। প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন ব্যক্তিদের জানিয়েও সুরাহা পাইনি।’ তিনি জানান, কারখানার কিছু পদে তাদের পছন্দের লোকদের নিয়োগ দিতে হয়েছে। চাঁদার টাকা দিতে দেরি হলেই তারা কারখানার নিচে মহড়া দেয়। প্রাণনাশের হুমকি দেয়। একইভাবে গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ ও সাভার এলাকায় গার্মেন্টসসহ আরও অনেক কারখানা ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিপুল চাঁদাবাজির অভিযোগ পাওয়া গেছে।

এর আগে বেসরকারি গবেষণাপ্রতিষ্ঠান পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিশিপেশন রিসার্চ সেন্টারের (পিপিআরসি) এক গবেষণায় দারিদ্র্য বৃদ্ধির চিত্র প্রকাশ করেছে। সেখানে দেখা গেছে, একটি পরিবারের মাসের মোট খরচের প্রায় ৫৫ শতাংশ চলে যায় শুধু খাবার কেনায়। এর বাইরে শিক্ষা ও চিকিৎসার ব্যয় তো রয়েছেই। দীর্ঘস্থায়ী রোগের কারণে পরিবারগুলোকে চিকিৎসার পেছনে বাড়তি ব্যয় করতে হচ্ছে, যাতে আবার তাদের ঋণের বোঝা বাড়ছে। পিপিআরসির গবেষণায় বলা হয়েছে, বর্তমানে দেশের প্রতি চারজনের একজন গরিব। আরও ব্যাপক মানুষ এমন আর্থিক অবস্থায় রয়েছেন, অসুস্থতা বা অন্য কোনো সংকটে তারা গরিব থেকে ‘অতি গরিব’ হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছেন। পিপিআরসির গবেষণায় দেখা যায়, দেশের সবচেয়ে দরিদ্র অনেক পরিবারের সদস্যরা সপ্তাহে একাধিক বেলা কিংবা মাসে অন্তত একদিন একেবারেই না খেয়ে থাকছেন।

দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। এর সঙ্গে ডলারের দর স্থিতিশীল রাখার গভীর সম্পর্ক আছে। রিজার্ভ বৃদ্ধির পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা ছিল প্রবাসী আয়ের। এছাড়া রপ্তানি আয়ের সঙ্গে আমদানি নিয়ন্ত্রণের কারণে ডলারের চাহিদাও কম ছিল বলে রিজার্ভ বেড়েছে। বিনিয়োগহীন রাষ্ট্রে এই রিজার্ভ নিয়ে আমরা কী করব? রোগী ডাক্তারের কাছে পেট ব্যথা নিয়ে গেল, ডাক্তার ওষুধ দিল এবং তা খেয়ে রোগী মরে গেল! এখন ডাক্তার যদি বলে, রোগীর পেট ব্যথা ভালো হয়ে গেছে। এতে খুশি হওয়া আর গরিবের পেটে ক্ষুধার সঙ্গে রিজার্ভ বাড়ছে বলে খুশি হওয়া একই কথা নয় কি? বিনিয়োগ নেই—তাই রিজার্ভের স্বাস্থ্য মোটামুটি ভালো! এই রিজার্ভ নিম্নআয়ের মানুষের কি কাজে আসছে।

বেসরকারি খাত স্থবির, কোনো বিনিয়োগ নেই। শিল্পের উৎপাদন সংকুচিত। একে একে কারখানা বন্ধ হচ্ছে। উচ্চ সুদে কেউ ব্যবসার প্রসার ঘটাতে চাচ্ছেন না, আবার নতুন কারখানায়ও বিনিয়োগ করছেন না। অর্থাৎ কেনাকাটাই হচ্ছে না ঠিকমতো। সাধারণেরও সীমিত আয়ের বিপরীতে উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে পণ্যের চাহিদা ও ভোগ ব্যয় কমে গেছে। যার ফলে কমছে আমদানি। বিশেষ করে শিল্পের কাঁচামাল, যন্ত্রপাতি ও যন্ত্রাংশ আমদানি কমছেই। এ কারণে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়েছে। কিন্তু তা সামগ্রিক অর্থনীতির জন্য কতটা স্বস্তিদায়ক?

অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরের সাফল্য নিয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ আত্মতুষ্টির এক চমকপ্রদ বাণী দিয়েছিলেন। অর্থনীতি নাকি ‘আইসিইউ থেকে কেবিনে গিয়ে এত দিনে বাড়ি ফিরে আসছে’। এছাড়া বলেছিলেন, ‘খাদের কিনারা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে দেশের অর্থনীতি।’ তিনি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ছিলেন বিধায় তার মতো একজন বিশেষজ্ঞের মন্তব্য গুরুত্বের সঙ্গে মাপা উচিত। আওয়ামী আমলে তিনি অর্থনীতি বিশেষজ্ঞের বাইরেও ‘পলিসি এক্সপার্ট’ হিসেবে অজস্র মন্তব্য রাখলেও তখন যে অর্থনীতি আইসিইউতে, খাদের কিনারে চলে গিয়েছিল, এ রকম কোনো বিশ্লেষণ প্রকাশ করেননি। সম্প্রতি পিপিআরসি গবেষণা এসেছে, দেশের ৮০ শতাংশ পরিবার সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছে। ৪০ শতাংশ পরিবারের গড় আয় ১৪ হাজার ৮৮১ টাকা, যেখানে খরচ ১৭ হাজার ৩৮৭ টাকা। ঋণের ওপর নির্ভরশীল ৫২ শতাংশ পরিবার, যাদের এক-তৃতীয়াংশ সংসার খরচ মেটাতে ঋণ নেয়। এছাড়া দারিদ্র্যের হার ১৮.৭ শতাংশ থেকে বেড়ে ২২.২ শতাংশে পৌঁছানোর আশঙ্কা তৈরি হওয়ার তথ্যে কী প্রমাণ হয়? অর্থনীতি আর খাদের কিনারে নেই; না এখন খাদেই। এই হলো আমাদের আইসিইউ থেকে বাড়ি ফেরা ও খাদের কিনারায় থাকা বাংলাদেশ।

যে দেশে ব্যাংক লুট হয় সরকারি মদদে, সেখানে কোন বিদেশি ইনভেস্ট করতে ১০ বার ভেবে নেবে। অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে কেউই বিনিয়োগের ঝুঁকি নেবে না, এটি বুঝতে অর্থনীতির পণ্ডিত হওয়া লাগে কি? কোন উসিলায় যখন বহুজাতিক বা দেশীয় রপ্তানিযোগ্য কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে মব ভায়োলেন্সের রিউমারে দিনের পর দিন ধরে লুটপাট, অগ্নিসংযোগ করা হয়, তখন বিদেশি বিনিয়োগ আশা করা যায় কী? অথচ বাংলাদেশের মতো দেশে বিদেশি বিনিয়োগ অত্যন্ত জরুরি! রাজনীতিবিদরা দেশ নিয়ে কি ভাবছেন এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ! একটি ভালো নির্বাচন আপাতত অনিশ্চিত যাত্রা প্রতিহত করতে পারে! এরপর সরকারের দূরদর্শিতায় অর্থনীতিকে কতটা গতিশীলতায় ফিরিয়ে আনতে পারবে তা নির্ভর করবে!

 

সাংবাদিক ও কলাম লেখক

প্রিন্ট করুন প্রিন্ট করুন
Previous Post

তরুণদের রাজনীতির প্রতি অনীহা

Next Post

এবার স্বর্ণের বিশাল ভাণ্ডার আবিষ্কারের ঘোষণা ইরানের  

Related Posts

খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য নিয়ে অনিশ্চয়তা কাটেনি
জাতীয়

খালেদা জিয়া চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারছেন : ডা. জাহিদ     

বাজার মন্দায় চলতি বছরে বন্ধ ১১৭ ব্রোকারেজ হাউস
অর্থ ও বাণিজ্য

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থানেও কমল লেনদেন

অর্থ ও বাণিজ্য

এলপিজির দাম বাড়ল ৩৮ টাকা

Next Post
এবার স্বর্ণের বিশাল ভাণ্ডার আবিষ্কারের ঘোষণা ইরানের   

এবার স্বর্ণের বিশাল ভাণ্ডার আবিষ্কারের ঘোষণা ইরানের  

Discussion about this post

সর্বশেষ সংবাদ

পান্নার পরিবর্তে হাসিনার পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী আমির হোসেন

পান্নার পরিবর্তে হাসিনার পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী আমির হোসেন

ব্যবসায়ীদের ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর আইনগত ভিত্তি নেই: বাণিজ্য উপদেষ্টা

ব্যবসায়ীদের ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর আইনগত ভিত্তি নেই: বাণিজ্য উপদেষ্টা

ক্ষতিপূরণসহ দ্রুত অগ্রণী ব্যাংকের এজেন্ট সার্ভার চালুর দাবি

ক্ষতিপূরণসহ দ্রুত অগ্রণী ব্যাংকের এজেন্ট সার্ভার চালুর দাবি

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে প্রবাসীদের নিবন্ধন ছাড়াল ১ লাখ ৫৫ হাজার

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে প্রবাসীদের নিবন্ধন ছাড়াল ১ লাখ ৫৫ হাজার

আমরা নির্বাচনের জোয়ারে আছি, শতাব্দীর ভালো নির্বাচন চাই : ইসি সচিব

আমরা নির্বাচনের জোয়ারে আছি, শতাব্দীর ভালো নির্বাচন চাই : ইসি সচিব




 

আর্কাইভ অনুসন্ধান

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 ১২৩৪৫৬
৭৮৯১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০৩১  

প্রকাশক ও সম্পাদক ✍ মীর মনিরুজ্জামান

তথ‌্য অ‌ধিদপ্ত‌রের নিবন্ধন নম্বরঃ ৪৮

একটি শেয়ার বিজ প্রাইভেট লি. প্রতিষ্ঠান

(প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। প্রয়োজন আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে)

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়

বিএসইসি ভবন (১০ তলা) ॥ ১০২ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫, বাংলাদেশ ॥ ☎ 01720123162, 01768438776

  • ♦ বাংলা টেক্সট কনভার্টার

Copyright © 2025 Daily Share Biz All right reserved. Developed by WEBSBD.NET

No Result
View All Result
  • ☗
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • সারা বাংলা
  • পত্রিকা
    • প্রথম পাতা
    • শেষ পাতা
    • পুঁজিবাজার
    • সম্পাদকীয়
    • ফিচার
  • রাজনীতি
  • তথ্য-প্রযুক্তি
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • অর্থ ও বাণিজ্য
    • করপোরেট কর্নার
    • মূল্য সংবেদনশীল তথ্য
  • ফটো গ্যালারি
  • পুরনো নিউজ

Copyright © 2025 Daily Share Biz All right reserved. Developed by WEBSBD.NET