জিপি হাউজে দু’দিনব্যাপী ‘জিটগিস্ট ট্রিপলওশপ’ শীর্ষক প্রতিযোগিতা

পলিটেকনিক, সায়েন্স, ইঞ্জিনিয়ারিং, কৃষি ও ব্যবসাখাতের মেধাবী শিক্ষার্থীদের নিয়ে ‘লেটস বিল্ড দ্য নেক্সট বিগ স্টার্টআপ’ প্রতিপাদ্যে দু’দিনব্যাপী ‘জিটগিস্ট: ট্রিপলওশপ’ শীর্ষক প্রতিযোগিতার আয়োজন করে গ্রামীণফোনের হোয়াইটবোর্ড, জার্মান দূতাবাস ও বেটার স্টোরিজ লিমিটেড। দেশের স্টার্টআপ ইকোসিস্টেমের নতুন রূপ দিতে সম্প্রতি গ্রামীণফোনের প্রধান কার্যালয় জিপি হাউজে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
এ প্রতিযোগিতায় ২১টি দল নিজেদের মধ্যে প্রতিযোগিতা করে এবং বাংলাদেশ ও জার্মানির স্টার্টআপ ইনোভেশন বিশেষজ্ঞদের সামনে নিজেদের ধারণা উপস্থাপনের সুযোগ পায়। বিভিন্ন সেশনে তারা নিজেদের ধারণার সুযোগ ও প্রতিকূলতা নিয়ে আলোচনা করে। ২১টি দলের মধ্যে গ্রিন ফার্মার, কোড বেজ, মেড এইড, ড্রিম হাই, সেলস ডেক, স্টাডি বাডি, পৌঁছাও, ট্যাক্সটো ও ভিলেজ ফ্যাক্টরি এ ১০টি দল নির্বাচিত হয়।
বিচারকদের মধ্যে ছিলেন গ্রামীণফোনের চিফ স্ট্র্যাটেজি অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন অফিসার কাজী এম হাসান, গ্রামীণফোনের ভারপ্রাপ্ত চিফ হিউম্যান রিসোর্স অফিসার সৈয়দ তানভির হুসাইন, কালচার ডিজাইন ওআরজি-এর প্রতিষ্ঠাতা ইভা মারিয়া জোল, ফাউন্ডার অব সিলিকন অ্যালি ট্র্যাভিস টোড, গ্রামীণফোনের হেড অব বিজনেস ইনোভেশন সৈয়দ আশিকুর রহমান, ঢাকায় নিযুক্ত জার্মান দূতাবাসের ইনেস নিডহার্ট, এমই সোলশেয়ার (বাংলাদেশ)-এর বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ডিরেক্টর ড্যানিয়েল সিগানোভিচ ও বেটারস্টোরিজ লিমিটেডের ডিরেক্টর সেলিমা হোসেন।
অনুষ্ঠানের সমাপনী বক্তব্যে গ্রামীণফোনের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মাহমুদ হোসেন বলেন, ‘এ ধরনের পদক্ষেপের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পেরে গ্রামীণফোন গর্ববোধ করে এবং উদ্ভাবনী ধারণাগুলো উপযুক্ত ও সঠিক দিক-নির্দেশনার মাধ্যমে সঠিকভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এ সব তরুণ মেধাবীদের পাশে আমরা সবসময়ই আছি এবং থাকব।
এ কর্মসূচি নিয়ে গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী মাইকেল ফোলি বলেন, আমরা কোন কিছু করার ক্ষেত্রে ‘রেড ওয়ে’ পন্থায় বিশ্বাসী। দেশের তরুণরা আমাদের সময়ের বড় কিছু সমস্যা সমাধানে কাজ করছে এবং গ্রামীণফোন সবময়ই তাদের পাশে রয়েছে। আমরা সিটিও ও সিএমওদের শীর্ষ দশকে দেখতে চাই যারা নতুন ১০টি স্টার্টআপ গড়ে তুলবে।’
বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মান দূতাবাসের ডেপুটি হেড অব মিশন মাইকেল সোলথাইস ‘পিচ’ শীর্ষক ধারণা প্রদর্শন অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন। বিজ্ঞপ্তি