দৈনিক শেয়ার বিজ পত্রিকায় গতকাল ‘সরকারি চার চাকরিজীবীর বউয়ের নামে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান!’ শীর্ষক প্রতিবেদনের ব্যাখ্যা দিয়েছেন সুস্মিতা সাহানা জামান। রেক্টো লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুস্মিতা সাহানা জামান একজন স্কুলশিক্ষিকা
তিনি উল্লেখ করেন, ‘একজন ডাক্তারসহ চারজন নারী উদ্যোক্তা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সকল আইন মেনে বিধি-বিধান অনুযায়ী একত্রে ২০১৯ সালে একটি ঔষধের ব্যবসা রেক্টো লিমিটেড নামে কোম্পানি গঠনের মাধ্যমে শুরু করা হয়। যার পরিশোধিত মূলধন প্রত্যেক পরিচালকের ব্যক্তিগত হিসাব থেকে চেকের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক হিসাবে জমা করা হয়, যা তাদের আয়কর নথিতে প্রদর্শন করা রয়েছে। উক্ত কোম্পানির যাবতীয় ট্যাক্স, ভ্যাট নিয়মিত পরিশোধ করা হয় এবং আয়কর নথিও হালনাগাদ অবস্থায় আছে। এখানে উল্লেখ্য যে, উক্ত
ঔষধের দোকানে বর্তমানে ৪ জন দুঃস্থ অসহায় স্বামী পরিত্যক্ত মহিলাসহ ১৫/২০ জন ছেলেমেয়ের কর্মসংস্থান করা হয়েছে। প্রত্যেকের ব্যক্তিগত হিসাবের লেনদেন আয়কর নথিতে প্রদর্শিত এবং আয়কর-বহিভর্‚ত কোনো ধরনের লেনদেন সংঘটিত হয় নাই। এখানে আরও উল্লেখ্য যে, স্বামীদের ব্যক্তিগত হিসাবের সাথে স্ত্রীদের ব্যক্তিগত হিসাবের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। এছাড়া স্বামীদের ব্যক্তিগত হিসাবের লেনদেন তাদের স্ব-স্ব আয়কর নথিতে যথাযথভাবে প্রদর্শিত এবং আয়কর নথি-বহিভর্‚ত কোনো লেনদেন কারও ব্যক্তিগত হিসাবে নাই।’
চিঠিতে তাদের আয়ের উৎস প্রদান করা হয়।
জিন্নাত রহমান: সম্পূর্ণ অর্থের উৎস ব্যাংকিং চ্যানেলে ফরেন রেমিট্যান্স, যা আয়কর নথিতে প্রদর্শিত আছে।
নাজিয়া রহমান: অর্থের উৎস ব্যাংকিং চ্যানেলে ফরেন রেমিট্যান্স, যা আয়কর নথিতে প্রদর্শিত আছে এবং পারিবারিক আত্মীয়ের নিকট থেকে ব্যাংক চেকের মাধ্যমে ধার, যা উভয়ের আয়কর নথিতে প্রদর্শিত আছে।
সেলিনা খাতুন: অর্থের উৎস পূর্বের ব্যবসা এবং সঞ্চিত অর্থ, যা আয়কর নথিতে প্রদর্শিত আছে। সুস্মিতা সাহানা জামান: অর্থের উৎস দীর্ঘদিনের ব্যবসা এবং সঞ্চিত অর্থ, যা আয়কর নথিতে প্রদর্শিত আছে।