নিজস্ব প্রতিবেদক: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে যমুনা ব্যাংক লিমিটেড, ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড, তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড ও ফারইস্ট ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
যমুনা ব্যাংক লিমিটেড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে এক টাকা চার পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ছয় পয়সা। আর প্রথম দুই প্রান্তিক বা ছয় মাস শেষে (জানুয়ারি-জুন) ইপিএস হয়েছে এক টাকা ৭৮ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৫২ পয়সা। দুই প্রান্তিক শেষে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থ প্রবাহ দাঁড়িয়েছে এক টাকা ৮৫ পয়সা। ২০১৯ সালের ৩০ জুন শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) হয়েছে ২১ টাকা ৮০ পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩০ জুন ছিল ২১ টাকা ৭৯ পয়সা।
ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে এক টাকা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ছয় পয়সা। আর প্রথম দুই প্রান্তিক বা ছয় মাস শেষে (জানুয়ারি-জুন) ইপিএস হয়েছে দুই টাকা পাঁচ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল দুই টাকা ১৭ পয়সা। দুই প্রান্তিক শেষে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে ৯ টাকা ৩৯ পয়সা। ২০১৯ সালের ৩০ জুন এনএভি হয়েছে ৩০ টাকা ৬৫ পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩০ জুন ছিল ২৫ টাকা ৩৬ পয়সা।
তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ২৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২৬ পয়সা।
আর প্রথম দুই প্রান্তিক বা ছয় মাস শেষে (জানুয়ারি-জুন) ইপিএস হয়েছে ৫৪ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৫৮ পয়সা। দুই প্রান্তিক শেষে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থ প্রবাহ দাঁড়িয়েছে ৭১ পয়সা। ২০১৯ সালের ৩০ জুন এনএভি হয়েছে ১৬ টাকা ১৩ পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বরে ছিল ১৬ টাকা পাঁচ পয়সা।
ফারইস্ট ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৫২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৩৯ পয়সা। আর প্রথম দুই প্রান্তিক বা ছয় মাস শেষে (জানুয়ারি-জুন) ইপিএস হয়েছে তিন টাকা ৪৫ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৪৩ পয়সা। দুই প্রান্তিক শেষে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থ প্রবাহে লোকসান দাঁড়িয়েছে এক টাকা তিন পয়সা। ২০১৯ সালের ৩০ জুন এনএভি হয়েছে তিন টাকা ৭৭ পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর ছিল সাত টাকা ২২ পয়সা।