মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই পাঁচ কোম্পানির

নিজস্ব প্রতিবেদক: শেয়ারদর বাড়ার পেছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই পাঁচ কোম্পানির। সম্প্রতি অস্বাভাবিক দর বাড়ার কারণ জানতে চাইলে কোম্পানিগুলো এমন তথ্য জানায়। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

ইস্টার্ন কেব্লস: ১৩ নভেম্বর কোম্পানির শেয়ারদর ছিল ১৪০ টাকা ৫০ পয়সা, যা গতকাল লেনদেন হয় ১৯৯ টাকায়। এ পাঁচ দিনে দর বেড়েছে ৫৮ টাকা ৫০ পয়সা। আর এই দর বাড়াকে অস্বাভাবিক মনে করছে ডিএসই। গতকাল শেয়ারদর তিন দশমিক ১৫ শতাংশ বা ছয় টাকা ১০ পয়সা বেড়ে প্রতিটি সর্বশেষ ২০০ টাকায় হাতবদল হয়, যার সমাপনী দর ছিল ১৯৯ টাকা। দিনজুড়ে এক লাখ ৫৫ হাজার ৫৬টি শেয়ার মোট এক হাজার ৫০ বার হাতবদল হয়, যার বাজারদর তিন কোটি ৯ লাখ ১৭ হাজার টাকা।

সাভার রিফ্র্যাকটরিজ: ৯ নভেম্বর কোম্পানির শেয়ারদর ছিল ৯৫ টাকা ১০ পয়সা, যা গত রোববার লেনদেন হয় ১৫৭ টাকায়। এ ছয় দিনে দর বড়েছে ৬১ টাকা ৯০ পয়সা। আর এই দর বাড়াকে অস্বাভাবিক মনে করছে ডিএসই। গতকাল শেয়ারদর এক দশমিক ২১ শতাংশ বা এক টাকা ৯০ পয়সা বেড়ে প্রতিটি সর্বশেষ ১৫৮ টাকা ৯০ পয়সায় হাতবদল হয়, যার সমাপনী দর ছিল ১৫২ টাকা ৯০ পয়সা।

মেঘনা পিইটি ইন্ডাস্ট্রিজ: ১৩ নভেম্বর কোম্পানির শেয়ারদর ছিল ১১ টাকা ১০ পয়সা, যা গতকাল লেনদেন হয় ১৩ টাকা ৮০ পয়সায়। এ হিসাবে পাঁচ কার্যদিবসে দর বেড়েছে দুই টাকা ৭০ পয়সা। আর এই দর বাড়াকে অস্বাভাবিক মনে করছে ডিএসই। গতকাল শেয়ারদর এক দশমিক ৪৬ শতাংশ বা ২০ পয়সা বেড়ে প্রতিটি সর্বশেষ ১৩ টাকা ৯০ পয়সায় হাতবদল হয়, যার সমাপনী দর ছিল ১৩ টাকা ৮০ পয়সা।

মেঘনা কনডেন্সড মিল্ক ইন্ডাস্ট্রিজ: ৩০ অক্টোবর কোম্পানির শেয়ারদর ছিল ১২ টাকা ১০ পয়সা, যা গতকাল লেনদেন হয় ১৮ টাকা ৮০ পয়সায়। এ কয়দিনে দর বেড়েছে ছয় টাকা ৭০ পয়সা। আর এই দর বাড়াকে অস্বাভাবিক মনে করছে ডিএসই।

গতকাল শেয়ারদর দশমিক ৫৩ শতাংশ বা ১০ পয়সা বেড়ে প্রতিটি সর্বশেষ ১৮ টাকা ৮০ পয়সায় হাতবদল হয়, যার সমাপনী দর ছিল ১৮ টাকা ৮০ পয়সা। দিনজুড়ে তিন লাখ ৬৪৫টি শেয়ার মোট ৩৪৯ বার হাতবদল হয়, যার বাজারদর ৫৭ লাখ ২৫ হাজার টাকা।

আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক: ১৩ নভেম্বর কোম্পানির শেয়ারদর ছিল পাঁচ টাকা ১০ পয়সা, যা গতকাল লেনদেন হয় ছয় টাকা ৭০ পয়সায়। এ হিসাবে পাঁচ দিনে দর বেড়েছে এক টাকা ৬০ পয়সা। আর এই দর বাড়াকে অস্বাভাবিক মনে করছে ডিএসই। গতকাল শেয়ারদর ৯ দশমিক ৮৪ শতাংশ বা ৬০ পয়সা বেড়ে প্রতিটি সর্বশেষ ছয় টাকা ৭০ পয়সায় হাতবদল হয়, যার সমাপনী দর ছিল ছয় টাকা ৭০ পয়সা।