Print Date & Time : 27 August 2025 Wednesday 9:30 pm

৯ কোম্পানির প্রান্তিক প্রতিবেদন প্রকাশ

নিজস্ব প্রতিবেদক: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৯ কোম্পানি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৬১ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ১ পয়সা বেড়েছে। অন্যদিকে চলতি ২০২৩ হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৮৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১ টাকা ৮১ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ৪ পয়সা বেড়েছে। এছাড়া ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা ৮৬ পয়সা। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে ৭৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ১ টাকা ২৩ পয়সা ছিল।

ওয়ান ব্যাংক: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৬ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৯ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ৩ পয়সা কমেছে। অন্যদিকে চলতি ২০২৩ হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১ টাকা ৮ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ৪৩ পয়সা কমেছে। এছাড়া ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৮ টাকা ৫৮ পয়সা। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে ১৪ পয়সা (ঘাটতি), যা আগের বছর একই সময় ৫ টাকা (ঘাটতি) ছিল।

কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৬ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৬৮ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ২ পয়সা কমেছে। অন্যদিকে চলতি ২০২৩ হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১ টাকা ৭২ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ২ পয়সা বেড়েছে। এছাড়া ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২২ টাকা ৮ পয়সা। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে ৩৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ৬৩ পয়সা ছিল।

আরএকে সিরামিকস: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২৯ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় অপরিবর্তিত রয়েছে। অন্যদিকে চলতি ২০২৩ হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯৬ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১ টাকা ২৯ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ৩৩ পয়সা কমেছে। এছাড়া ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা ৮০ পয়সা। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে ১৭ পয়সা (ঘাটতি), যা আগের বছর একই সময় ১৫ পয়সা (ঘাটতি) ছিল।

স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৭১ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ২ পয়সা বেড়েছে। অন্যদিকে চলতি ২০২৩ হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১ টাকা ৯৯ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ২ পয়সা বেড়েছে। এছাড়া ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২১ টাকা ৪৮ পয়সা। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে ৪১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ৪৭ পয়সা ছিল।

এক্সিম ব্যাংক: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৪৩ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ৬ পয়সা কমেছে। অন্যদিকে চলতি ২০২৩ হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৫৮ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১ টাকা ৫৭ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ১ পয়সা বেড়েছে। এছাড়া ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২২ টাকা ৪৪ পয়সা। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৪৬ পয়সা (ঘাটতি), যা আগের বছর একই সময় ২০ টাকা ৩২ পয়সা (ঘাটতি) ছিল।

মিডল্যান্ড ব্যাংক: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৫ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ৭ পয়সা বেড়েছে। অন্যদিকে চলতি ২০২৩ হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫৮ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩০ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ২৮ পয়সা বেড়েছে। এছাড়া ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৩ টাকা ১৩ পয়সা। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে ২৫ পয়সা (ঘাটতি), যা আগের বছর একই সময় ২ টাকা ৩২ পয়সা ছিল।

গ্রীণ ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ২৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৯৯ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ২৮ পয়সা বেড়েছে। অন্যদিকে চলতি ২০২৩ হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ টাকা ১৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৪ টাকা ৮৩ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ৬৯ পয়সা বেড়েছে। এছাড়া ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৭০ টাকা ৬৮ পয়সা। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে ৬ টাকা ৬৮ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ৩ টাকা ৭৯ পয়সা ছিল।

বাংলাদেশ ফাইন্যান্স: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৬ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ৭ পয়সা বেড়েছে। অন্যদিকে চলতি ২০২৩ হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৮৪ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ৪৭ পয়সা কমেছে। এছাড়া ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৬ টাকা ৭৮ পয়সা। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে ৪১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ২১ পয়সা ছিল।