নিজস্ব প্রতিবেদক: চলতি হিসাববছরের বিভিন্ন প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ১৩ কোম্পানি। ইপিএস বেড়েছে আট কোম্পানির। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
কেডিএস এক্সেসরিজ: দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮৬ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৮৩ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস বেড়েছে তিন পয়সা। দুই প্রান্তিকে বা ছয় মাসে ইপিএস হয়েছে এক টাকা ১১ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময় ছিল এক টাকা ২০ পয়সা।
জেএমআই সিরিঞ্জ অ্যান্ড মেডিক্যাল ডিভাইস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে এক টাকা ৭৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৩৯ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস বেড়েছে ৩৫ পয়সা। দুই প্রান্তিকে বা ছয় মাসে ইপিএস হয়েছে দুই টাকা ৭৪ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময় ছিল দুই টাকা ১৭ পয়সা।
এপেক্স স্পিনিং অ্যান্ড নিটিং মিলস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৮৬ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৮৭ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস কমেছে এক পয়সা। দুই প্রান্তিকে বা ছয় মাসে ইপিএস হয়েছে এক টাকা ৩৫ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময় ছিল এক টাকা ৩১ পয়সা।
অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ: দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে এক টাকা ১৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৮৮ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি লোকসান কমেছে ৭৪ পয়সা। দুই প্রান্তিকে বা ছয় মাসে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে দুই টাকা ৯৯ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময় ছিল তিন টাকা চার পয়সা।
শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ: দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ২১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৯ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস দুই পয়সা বেড়েছে। দুই প্রান্তিকে বা ছয় মাসে ইপিএস হয়েছে ৬৩ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময় ছিল ৪২ পয়সা।
মোজাফফর হোসেন স্পিনিং মিলস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ১৬ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ২২ পয়সা। দুই প্রান্তিকে বা ছয় মাসে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ২৭ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময় ইপিএস ছিল ৫০ পয়সা।
রেনাটা: দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ১০ টাকা ৬২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল আট টাকা ৬৮ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস এক টাকা ৯৪ পয়সা বেড়েছে। দুই প্রান্তিকে বা ছয় মাসে ইপিএস হয়েছে ২১ টাকা আট পয়সা, যা আগের বছরের একই সময় ছিল ১৭ টাকা ৪৬ পয়সা।
ইস্টার্ন কেব্লস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে লোকসান হয়েছে এক টাকা ৩৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল দুই পয়সা। দুই প্রান্তিকে বা ছয় মাসে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে দুই টাকা ৯৯ পয়সা।
আজিজ পাইপস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ১৮ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২৬ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস আট পয়সা কমেছে। দুই প্রান্তিকে বা ছয় মাসে ইপিএস হয়েছে ২৯ পয়সা, যা আগের বছরের ছিল ৩৭ পয়সা।
প্রাইম টেক্সটাইল স্পিনিং মিলস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ২১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২১ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয়ে কোনো পরিবর্তন হয়নি। দুই প্রান্তিকে বা ছয় মাসে ইপিএস হয়েছে ৪৮ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময় ছিল ৪৮ পয়সা।
ম্যারিকো বাংলাদেশ: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ১৬ টাকা ৪৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১১ টাকা ১৮ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস পাঁচ টাকা ২৯ পয়সা বেড়েছে। তিন প্রান্তিকে বা ৯ মাসে ইপিএস হয়েছে ৪৯ টকাা ৩৯ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময় ছিল ৪১ টাকা ৩৮ পয়সা।
এপেক্স ফুডস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৩৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩৯ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস পাঁচ পয়সা কমেছে। দুই প্রান্তিকে বা ছয় মাসে ইপিএস হয়েছে ৬৫ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময় ছিল ৮১ পয়সা।
দি ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যাল ইন্ডাস্ট্রি: দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে তিন টাকা ৫২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল তিন টাকা ৪৩ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস ৯ পয়সা বেড়েছে। দুই প্রান্তিকে বা ছয় মাসে ইপিএস হয়েছে পাঁচ টাকা ৯৬ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময় ছিল পাঁচ টাকা ৪১ পয়সা।
