নিজস্ব প্রতিবেদক: এ বছর বাংলাদেশের হজযাত্রীর কোটা এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন বলে জাতীয় সংসদকে জানিয়েছেন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান। গতকাল জাতীয় সংসদে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর পর্বে এ কথা জানান তিনি।
সরকারদলীয় সংসদ সদস্য এম আবদুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী জানান, ২০০৯ সালে বাংলাদেশের হজযাত্রীর কোটা ছিল ৫৮ হাজার ৬২৮ জন, যা ২০১৯ সালে এক লাখ ২৬ হাজার ৯২৩ জনে বৃদ্ধি পেয়েছিল। কিন্তু করোনা পরিস্থিতির কারণে অন্যান্য দেশের মতো ২০২২ সালে বাংলাদেশকে সীমিত পরিসরে ৬০ হাজার ১৪৬ হজযাত্রীর কোটা দেয়া হয়েছিল।
তিনি বলেন, সার্বিক বিবেচনায় ২০০৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত হজযাত্রীর কোটা ১৪৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা বর্তমান সরকারের সাফল্যের একটি বড় মাইলফলক।