বুধবার, ২০ আগস্ট, ২০২৫
৪ ভাদ্র ১৪৩২ | ২৬ সফর ১৪৪৭
  • ♦ বাংলা টেক্সট কনভার্টার
শেয়ার বিজ
  • ☗
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • সারা বাংলা
  • পত্রিকা
    • প্রথম পাতা
    • শেষ পাতা
    • পুঁজিবাজার
    • সম্পাদকীয়
    • ফিচার
  • রাজনীতি
  • তথ্য-প্রযুক্তি
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • অর্থ ও বাণিজ্য
    • করপোরেট কর্নার
    • মূল্য সংবেদনশীল তথ্য
  • ফটো গ্যালারি
  • পুরনো নিউজ
➔ ই-পেপার
No Result
View All Result
  • ☗
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • সারা বাংলা
  • পত্রিকা
    • প্রথম পাতা
    • শেষ পাতা
    • পুঁজিবাজার
    • সম্পাদকীয়
    • ফিচার
  • রাজনীতি
  • তথ্য-প্রযুক্তি
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • অর্থ ও বাণিজ্য
    • করপোরেট কর্নার
    • মূল্য সংবেদনশীল তথ্য
  • ফটো গ্যালারি
  • পুরনো নিউজ
No Result
View All Result
শেয়ার বিজ
No Result
View All Result

বিশ্ব হাতি দিবস ২০২৫

বিপন্ন হাতির জন্য আবাসস্থল

Share Biz News Share Biz News
বুধবার, ২০ আগস্ট ২০২৫.১২:২১ পূর্বাহ্ণ
বিভাগ - পত্রিকা, সম্পাদকীয় ➔ প্রিন্ট করুন প্রিন্ট করুন
A A
বিপন্ন হাতির জন্য   আবাসস্থল
3
VIEWS
Share on FacebookShare on TwitterShare on Linkedin

দীপংকর বর : হাতি প্রাণিজগতের এক বিস্ময়। প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ হাতিকে শক্তি, প্রজ্ঞা ও স্মৃতিশক্তির প্রতীক হিসেবে দেখে এসেছে। হাতির আচরণ, পরিবারভিত্তিক সামাজিক কাঠামো এবং অসাধারণ স্মৃতিশক্তি মানব সমাজেও এক বিশেষ শিক্ষা জাগ্রত করে। বিশ্বজুড়ে প্রতি বছর ১২ আগস্ট বিশ্ব হাতি দিবস পালিত হয়। ‘মাতৃ নেতৃত্ব, স্মৃতির টান; নিরাপদ রাখি হাতির বাসস্থান’ প্রতিপাদ্যে বাংলাদেশে এ বছর দিবসটি আজ (২০ আগস্ট) জাতীয়ভাবে পালিত হবে। এই প্রতিপাদ্যের মাধ্যমে হাতির মাতৃ নেতৃত্বের অসাধারণ বৈশিষ্ট্য, তাদের সামাজিক বন্ধনের দৃঢ়তা এবং টিকে থাকার জন্য নিরাপদ আবাসস্থল সংরক্ষণের গুরুত্বকে সামনে আনা হয়েছে।

বাংলাদেশে বন্যহাতি মূলত পাহাড়ি ও বনাঞ্চলভিত্তিক অঞ্চলে বাস করে। বিশেষ করে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি ও রাঙ্গামাটি জেলা, শেরপুর এবং সিলেট অঞ্চলের কিছু বনভূমি হাতির আবাসস্থল। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সীমান্তবর্তী অঞ্চল দিয়ে আসা ভারত ও মিয়ানমারের বন্যহাতিও আমাদের দেশে প্রবেশ করেছে। একসময়ে বাংলাদেশে হাতির অবাধ বিচরণ থাকলেও, বর্তমানে এই প্রাণীটি মহাবিপদাপন্ন হিসেবে বন্যপ্রাণীর লাল তালিকায় স্থান পেয়েছে। বন বিভাগের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে ২১০ থেকে ৩৩০টি স্থায়ী হাতি, ৭৯ থেকে ১০৭টি পরিযায়ী হাতি এবং ৯৬টি পোষা হাতি আছে। তবে আশঙ্কার বিষয় হলো, মানুষের চাপ, কৃষিজমি সম্প্রসারণ, নগরায়ণ, পাহাড় ধ্বংস, অবকাঠামো নির্মাণ এবং বন উজাড়ের ফলে হাতির স্বাভাবিক চলাচলের পথ ও বাসস্থান ক্রমে সংকুচিত হয়ে আসছে। এর ফলে ‘হিউম্যান-এলিফ্যান্ট কনফ্লিক্ট’ তথা মানুষ ও হাতির দ্বন্দ্ব দিন দিন বেড়েই চলেছে। ফসল নষ্ট, মানুষের মৃত্যু এবং হাতির মৃত্যু এ দ্বন্দ্বের করুণ পরিণতি হয়ে উঠছে।

হাতির সমাজব্যবস্থা অত্যন্ত অনন্য। হাতির পালের নেতৃত্ব দেয় একজন অভিজ্ঞ নারী হাতি। সে শুধু দলের পথপ্রদর্শকই নয়, বরং দলীয় নিরাপত্তা, খাদ্য সংগ্রহ এবং আশ্রয়ের পথ নির্ধারণে প্রধান ভূমিকা পালন করে। শুষ্ক মৌসুমে পানির উৎস কোথায় আছে, কোথায় শিকারির আক্রমণের আশঙ্কা বেশিÑ এসব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তার দীর্ঘ অভিজ্ঞতা ও স্মৃতিশক্তির ভাণ্ডারে সংরক্ষিত থাকে। এ কারণে প্রতিপাদ্যে ‘মাতৃ নেতৃত্ব’ এবং ‘স্মৃতির টান’কে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। হাতির এই পারিবারিক ঐক্য ও মাতৃকেন্দ্রিক নেতৃত্ব মানব সমাজের জন্যও এক গভীর শিক্ষাযেখানে অভিজ্ঞতা, সহমর্মিতা ও পারস্পরিক যত্নকে অগ্রাধিকার দেয়া হয়।

বাংলাদেশ সরকার হাতি সংরক্ষণে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। হাতি আর মানুষের মধ্যেকার দ্বন্দ্ব ও সংঘাত নিরসনের জন্য সরকার বিভিন্নমুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। হাতির আক্রমণে নিহত, গুরুতর আহত, বা কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সম্পদের ক্ষতির জন্য এখন পর্যন্ত মোট ২ হাজার ৯৭৫ জনকে ১০ কোটি ৫৮ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দেয়া হয়েছে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, শেরপুর ও বান্দরবানের মতো হাতি-উপদ্রুত এলাকায় ‘এলিফ্যান্ট রেসপন্স টিম’ (ইআরটি) গঠন করা হয়েছে। এই দলগুলোতে ১৫৯ জন সদস্য আছেন, যাদেরকে নিয়মিত টহল দেয়ার জন্য দৈনিক ভাতা এবং প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম দেয়া হয়। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় হাতি সংরক্ষণ এবং মানুষ-হাতির মধ্যে সংঘাত কমানোর জন্য পোস্টার ও লিফলেট বিতরণ, মাইকিং, সচেতনতামূলক সাইনবোর্ড স্থাপন, পথসভা এবং উঠান বৈঠকের আয়োজনসহ বিভিন্ন জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এসব কর্মসূচিতে সাধারণ মানুষ, বন্যপ্রাণী রক্ষায় কাজ করা স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এবং ইআরটি সদস্যরা অংশ নিচ্ছেন। এছাড়াও বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ এবং নিরাপত্তা) আইন, ২০১২-সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে তাদের প্রশিক্ষণও দেয়া হচ্ছে।

বাংলাদেশে বিচরণ করা বন্যহাতিদের সুরক্ষা এবং অবাধ চলাচল নিশ্চিত করতে হাতি-অধ্যুষিত এলাকায় ছয়টি বিশেষ দল গঠন করা হয়েছে। এই দলগুলো হাতি সংক্রান্ত অপরাধ দমনের কাজ করে। এছাড়াও প্রতিবছর বিশ্ব হাতি দিবস পালন করা হয় যেন জনসাধারণের মধ্যে হাতি সংরক্ষণ, হাতির আবাসস্থল রক্ষা এবং সীমান্ত দিয়ে হাতির নিরাপদ চলাচল সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি পায়।

অসুস্থ বা আহত হাতির চিকিৎসাও নিশ্চিত করা হচ্ছে। সম্প্র্রতি চুনতি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যে ট্রেনে কাটা পড়া একটি হাতির শাবককে উদ্ধার করে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। একইভাবে চুনতি, ময়মনসিংহ এবং কাপ্তাইয়ে অসুস্থ হাতিদের সুস্থ করে প্রকৃতিতে ফিরিয়ে দেয়া হয়েছে। এর পাশাপাশি, অবৈধভাবে চাঁদাবাজিতে ব্যবহƒত এবং নির্যাতিত তিনটি পোষা হাতিকেও উদ্ধার করা হয়েছে। বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে হাতির আবাসস্থল এবং খাদ্যের জোগান বাড়ানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। সুফল প্রকল্প এবং বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও আবাসস্থল উন্নয়ন প্রকল্পের অধীনে হাতি সমৃদ্ধ বনাঞ্চলে তাদের উপযোগী বাগান তৈরি করা হচ্ছে। এছাড়াও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এবং জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন: বাংলাদেশের বনাঞ্চলে বিপন্ন প্রজাতির বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ, রিইন্ট্রোডাকশন ও হাতি-মানুষ দ্বন্দ্ব নিরসন এবং হাতি সংরক্ষণ প্রকল্পের আওতায় হাতি সংরক্ষণে আর্থিক সহায়তা প্রদানেরও ব্যবস্থা করা হয়েছে। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক সংস্থা ও উন্নয়ন সহযোগীরাও হাতি সংরক্ষণে বাংলাদেশের প্রচেষ্টার সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়েছে। তবে সমস্যার মূলে রয়েছে হাতির আবাসস্থল ধ্বংস ও সংকোচন। হাতিরা প্রতিদিন অনেক দূর হেঁটে খাদ্য সংগ্রহ করে। তাদের এই স্বাভাবিক পথ বাধাগ্রস্ত হলে তারা গ্রামে ঢুকে পড়ে এবং মানুষের সঙ্গে সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে। ফলে উভয়েরই ক্ষতি হয়। এ বাস্তবতা থেকে উত্তরণের একমাত্র উপায় হলো হাতির প্রাকৃতিক করিডোরগুলো রক্ষা করা এবং বিকল্প হিসেবে ‘ইকোলজিক্যাল প্যাসেজ’ বা বন্যপ্রাণীবান্ধব করিডোর তৈরি করা। পাশাপাশি স্থানীয় জনগোষ্ঠীর মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং তাদের বিকল্প জীবিকা নিশ্চিত করাও জরুরি।

হাতির স্মৃতিশক্তি বিস্ময়কর। তারা বহু বছর আগের কোনো স্থান, কোনো ঘটনার কথা মনে রাখতে পারে। এমনকি কোন পথে ঝুঁকি আছে আর কোন পথে নিরাপদে যাওয়া যাবে সেটিও তারা মনে রাখে। হাতি কেবল বনের একটি প্রাণী নয়, এটি আমাদের জীববৈচিত্র্যের অবিচ্ছেদ্য অংশ। হাতিরা বনের বাস্তুসংস্থানকে সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তারা বীজ ছড়িয়ে দেয়, মাটিকে উর্বর রাখে। ফলে বন পুনর্জš§ লাভ করে এবং জীববৈচিত্র্য টিকে থাকে। হাতি সংরক্ষণের মাধ্যমে আমরা আমাদের বনভূমি ও প্রকৃতিকে রক্ষা করতে পারি। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, বনাঞ্চল ধ্বংস, চোরাচালান এবং মানুষের সঙ্গে সংঘাতের কারণে বাংলাদেশে হাতির সংখ্যা কমে আসছে। তাই হাতি সংরক্ষণ এখন একটি জরুরি বিষয়। তাদের আবাসস্থল রক্ষা করা, সচেতনতা বৃদ্ধি এবং মানুষের সঙ্গে সহাবস্থান নিশ্চিত করা আমাদের সবার দায়িত্ব।

বিশ্ব হাতি দিবসের প্রতিপাদ্য আমাদের মনে করিয়ে দেয় হাতি শুধু একটি প্রাণী নয়, বরং প্রকৃতি ও মানুষের টিকে থাকার সহযাত্রী। তাদের মাতৃ নেতৃত্ব, পারিবারিক ঐক্য ও অসাধারণ স্মৃতিশক্তি থেকে মানব সমাজ শিক্ষা নিতে পারে। সবচেয়ে বড়ো কথা হলো, তাদের বেঁচে থাকার জন্য যে আবাসস্থল প্রয়োজন, তা রক্ষা করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। কারণ মানুষ এবং হাতি উভয়েই এই পৃথিবীর অংশীদার।

বিশ্ব হাতি দিবসে আমাদের প্রতিজ্ঞা হোক আমরা হাতির প্রাকৃতিক করিডোরগুলো রক্ষা করব, তাদের বাসস্থান নিরাপদ রাখব এবং মানুষ-হাতি দ্বন্দ্ব হ্রাসে সচেতন থাকব। আমরা যদি হাতিকে রক্ষা করতে পারি, তবে আমরা আমাদের বন, পরিবেশ ও জলবায়ুকেও রক্ষা করতে পারব। হাতি টিকে থাকলে প্রকৃতিও টিকে থাকবে, আর প্রকৃতি টিকে থাকলে মানবসভ্যতাও টিকে থাকবে।

পিআইডি নিবন্ধ

প্রিন্ট করুন প্রিন্ট করুন
Previous Post

প্রাইভেট ভার্সিটির শিক্ষকদের বেতন প্রাইমারির চেয়েও কম!

Next Post

আবার রোহিঙ্গা প্রবেশের সংকট তৈরি

Related Posts

পেঁপে ছাড়া সব সবজির দাম চড়া
অর্থ ও বাণিজ্য

পেঁপে ছাড়া সব সবজির দাম চড়া

স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক থাকছে না
জাতীয়

স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক থাকছে না

গত অর্থবছরে ৬১৪৫ কোটি টাকার মাছ রপ্তানি
অর্থ ও বাণিজ্য

গত অর্থবছরে ৬১৪৫ কোটি টাকার মাছ রপ্তানি

Next Post
আবার রোহিঙ্গা প্রবেশের সংকট তৈরি

আবার রোহিঙ্গা প্রবেশের সংকট তৈরি

Discussion about this post

সর্বশেষ সংবাদ

পেঁপে ছাড়া সব সবজির দাম চড়া

পেঁপে ছাড়া সব সবজির দাম চড়া

প্রিমিয়ার ব্যাংকের পর্ষদ পুনর্গঠন

প্রিমিয়ার ব্যাংকের পর্ষদ পুনর্গঠন

স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক থাকছে না

স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক থাকছে না

গত অর্থবছরে ৬১৪৫ কোটি টাকার মাছ রপ্তানি

গত অর্থবছরে ৬১৪৫ কোটি টাকার মাছ রপ্তানি

নির্বাচন আয়োজনে ৪ মিলিয়ন ইউরো দেবে ইইউ

নির্বাচন আয়োজনে ৪ মিলিয়ন ইউরো দেবে ইইউ




 

আর্কাইভ অনুসন্ধান

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 ১২
৩৪৫৬৭৮৯
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮২৯৩০
৩১  

প্রকাশক ও সম্পাদক ✍ মীর মনিরুজ্জামান

তথ‌্য অ‌ধিদপ্ত‌রের নিবন্ধন নম্বরঃ ৪৮

একটি শেয়ার বিজ প্রাইভেট লি. প্রতিষ্ঠান

(প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। প্রয়োজন আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে)

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়

বিএসইসি ভবন (১০ তলা) ॥ ১০২ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫, বাংলাদেশ ॥ ☎ 01720123162, 01768438776

  • ♦ বাংলা টেক্সট কনভার্টার

Copyright © 2025 Daily Share Biz All right reserved. Developed by WEBSBD.NET

No Result
View All Result
  • ☗
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • সারা বাংলা
  • পত্রিকা
    • প্রথম পাতা
    • শেষ পাতা
    • পুঁজিবাজার
    • সম্পাদকীয়
    • ফিচার
  • রাজনীতি
  • তথ্য-প্রযুক্তি
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • অর্থ ও বাণিজ্য
    • করপোরেট কর্নার
    • মূল্য সংবেদনশীল তথ্য
  • ফটো গ্যালারি
  • পুরনো নিউজ

Copyright © 2025 Daily Share Biz All right reserved. Developed by WEBSBD.NET